মঙ্গলবার (২৩ মার্চ) ঋণ দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার মু. আতাউর রহমান। তিনি বলেন, অগ্রণী ব্যাংক লিমিটেড পরিচালনা পর্ষদের ৭০৪ তম সভায় ‘প্রযুক্তি বিকাশে অগ্রণী’ ঋণদাতা নীতিমালা অনুযায়ী দেশের সকল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের শিক্ষা সহায়ক প্রযুক্তি সুবিধা দিতে এই আর্থিক সুবিধা দেওয়া হবে।
শিক্ষার্থীরা ল্যাপটপ, ডেস্কটপ, প্রশিক্ষণসহ অন্যান্য সুবিধা প্রাপ্তিতে এ আর্থিক সহায়তা পাবে। ইতোমধ্যে স্ব স্ব বিভাগকে শিক্ষার্থীদের ঋণ পেতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন রেজিস্ট্রার।
অগ্রণী ব্যাংক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জানুয়ারি ‘প্রযুক্তি বিকাশে অগ্রণী’ ঋণদান নীতিমালা প্রস্তাবটি অনুমোদিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় থেকে চতুর্থ বর্ষ পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা এই ঋণের আওতায় থাকবে।
৭ শতাংশ সরল সুদে সর্বোচ্চ চার বছরে মাসিক কিস্তিতে এই টাকা পরিশোধ করতে হবে। দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থীরা ৪ বছর, তৃতীয় বর্ষের ৩ বছর ও চতুর্থ বর্ষের এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের ২ বছরের মধ্যে ঋণ পরিশোধ করতে হবে।