প্রধানমন্ত্রী বলেন, করোনার মহামারির প্রাদুর্ভাব বেড়ে যাওয়ায় স্কুল-কলেজ ঠিক এখন না খুলে আসন্ন রোজার ঈদের পরেই সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠা খুলে দেওয়া হবে। ইতিমধ্যে স্কুল-কলেজ এবং বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরোনো হলগুলো মেরামত করার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সুযোগে এসব কাজ করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে এসব কাজ আগামীতেও চলতে থাকবে।
সরকারপ্রধান বলেন, ভ্যাকসিন দেয়া অব্যাহত থাকবে। তবে কেউ যাতে মাস্ক ছাড়া বাইরে না যায়। নিরাপদ দূরত্ব মেনে বসতে হবে। সভা-সেমিনার-কর্মশালা স্বাস্থ্যসুরক্ষা মেনে করতে হবে। যতদূর সম্ভব খোলা জায়গায় কর্মসূচি করতে হবে। ঘরের মধ্যে করলে করোনার প্রাদুর্ভাব আরও বেশি দেখা দেয়।
সভায় সূচনা বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডয়াম সদস্য আবদুর রাজ্জাক, আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, আন্তর্জাতিক সম্পাদক ড. শাম্মী আহমেদ প্রমুখ।