বিকাশের মাধ্যমে শ্রমিকদের বেতন বিতরণে পোশাক কারখানাগুলোর দক্ষতা কতটুকু বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ভবিষ্যতে কী কী সেবা চালু হওয়া উচিত ইত্যাদি বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন এই খাতের নেতৃস্থানীয় ব্যক্তি ও উদ্যোক্তারা।
অনুষ্ঠানে মতবিনিময় করেন জায়ান্ট গ্রুপের ম্যানেজিং ডিরেক্টর (এমডি) ফারুক হাসান, অনন্ত গ্রুপের এমডি ইনামুল হক খান, এ জে গ্রুপের চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন চৌধুরী, ডিজাইনটেক্স গ্রুপের এমডি খন্দকার রফিকুল ইসলাম, টিম গ্রুপের এমডি আব্দুল্লাহ হিল রাকিব, সাদমা গ্রুপের এমডি নাসির উদ্দীন, ট্রাউজার লাইন লিমিটেডের এমডি রানা লায়লা হাফিজ, পশমি সোয়েটারস লিমিটেডের এমডি মো. মশিউল আজম সজল, নিউ এশিয়ার ডিরেক্টর আমির সেলিম এবং বিকাশের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার কামাল কাদীর, চিফ এক্সটার্নাল অ্যান্ড কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার মেজর জেনারেল (অব.) শেখ মো. মনিরুল ইসলাম, চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মিজানুর রশীদসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
মতবিনিময় সভায় বিকাশকে ধন্যবাদ জানিয়ে উদ্যোক্তারা জানান, বিকাশের মাধ্যমে বেতন বিতরণ সহজ হওয়ার পাশাপাশি নিরবচ্ছিন্ন উৎপাদন চালিয়ে যাওয়া সম্ভব হয়েছে। ডিজিটাল প্রযুক্তির প্রসার ও নারী শ্রমিকদের ক্ষমতায়নেও উন্নতি হয়েছে। স্বচ্ছতার সঙ্গে শ্রমিকের হাতে সময়মতো বেতন পৌঁছে যাওয়ায় মালিক-শ্রমিক সম্পর্কও আগের থেকে অনেক জোরদার হয়েছে।
মহামারির মধ্যে দ্রুত শ্রমিকদের অ্যাকাউন্ট খুলে দিয়ে সরকারি প্রণোদনার বেতন-ভাতা বিতরণের দায়িত্ব সুচারুভাবে সম্পাদন করায় অনুষ্ঠানে বিকাশের প্রশংসা করেন উদ্যোক্তারা। মতবিনিময় সভায় ভবিষ্যতে বিকাশকে শ্রমিকদের জন্য বিশেষ ডিজিটাল ঋণ, ইন্স্যুরেন্স সেবাসহ আরও সৃজনশীল সেবা চালুর আহ্বান জানান উদ্যোক্তারা।