গাজীপুর মেট্রোপলিটন গাছা থানার ওসি মো. ইসমাইল হোসেন গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, ‘রফিকুল ইসলামের মোবাইলে আপত্তিকর অ্যাডাল্ট কনটেন্ট পেয়েছে ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা। তার মোবাইল ফোনটি ফরেনসিক বিশেষজ্ঞরা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এসব পর্নোগ্রাফির সন্ধান পায়। তার বিরুদ্ধে পূর্বে দায়েরকৃত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলার সঙ্গে পর্নোগ্রাফি আইনের ধারা যুক্ত করা হয়েছে।’
গত ৮ এপ্রিল নেত্রকোনার নিজ বাড়ি থেকে আটকের পর গাছা থানায় তার বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করে র্যাব। এ সময় তার কাছ থেকে চারটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়। এরপর থেকে তিনি কাশিমপুর কারাগারে রয়েছেন। তার বিরুদ্ধে একই আইনে গাজীপুরের বাসন থানায় আরেকটি মামলা হয়েছে।