এই অ্যাওয়ার্ড এর জন্য বাংলাদেশ থেকে ইজেনারেশন, পিডব্লিউসি, এইটেক এবং ওমেগা চূড়ান্ত পর্বে মনোনীত হয় যেখানে ইজেনারেশন এই পুরস্কারটি জয়লাভ করে ।
উচ্চ প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন স্থানীয় জনবল তৈরি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি, স্থানীয় প্রতিষ্ঠানের পরিচালনা ও কর্মদক্ষতা নিশ্চিতকরণ, সচেতনতা তৈরি এবং বিশ্বব্যাপী মহামারি চলাকালীন সময়েও স্থানীয় ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানকে বিশ্বমানের প্রযুক্তি প্রয়োগে সহযোগিতার মাধ্যমে বাংলাদেশের ডিজিটাল রূপান্তর ইকোসিস্টেমে বিশেষ ভূমিকা রাখার স্বীকৃতিস্বরূপ ইজেনারেশনকে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে।
এসএপির (SAP) পরিচালক দীপক শ্রীবাস্তব বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি খাতের ক্রমবর্ধমান উন্নয়নের ফলে বাংলাদেশ এসএপি (SAP) সল্যুউশনের কেন্দ্রস্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ রয়েছে। আর এই অগ্রযাত্রায় নেতৃত্ব দিচ্ছে ইজেনারেশন।
তিনি আরও বলেন, স্থানীয় সিস্টেম ইন্টিগ্রেটর হিসেবে ইজেনারেশন এসএপির (SAP) মতো জটিল এন্টারপ্রাইজ সল্যুউশন প্রয়োগে প্রয়োজনীয় জনবল ও সক্ষমতা তৈরি করতে যথেষ্ঠ প্রমাণ দেখিয়েছে। বাংলাদেশের শিল্পখাত দ্রুতই প্রযুক্তিতে গ্রহণ করছে এবং বছরজুড়েই সেখানে নিজেদের সর্বাগ্রে রাখতে পারা ইজেনারেশনকে অংশীদার হিসেবে পেয়ে আমরা সত্যিই গর্বিত।
ইজেনারেশন এর অপারেশনস অ্যান্ড সেলস বিভাগের পরিচালক এমরান আবদুল্লাহ এসএপি (SAP) কর্তৃক ইমার্জিং পার্টনার অব দ্য ইয়ার পুরস্কার পাওয়ায় তার অভিব্যক্তি তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, চলমান মহামারির সময়ে সামগ্রিক ডিজিটাল রূপান্তর এবং উৎপাদন বৃদ্ধি, খরচ হ্রাস এবং প্রক্রিয়া সহজীকরণে দেশের অনেক প্রতিষ্ঠানকে সহায়তা করেছে ইজেনারেশন ও এসএপি (SAP)। এখন এসএপি (SAP)র সাথে আমরা যৌথভাবে বাংলাদেশকে এসএপি (SAP) রিসোর্সের আন্তর্জাতিক কেন্দ্রস্থল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা এবং ইজেনারেশনকে আন্তর্জাতিক এসএপি (SAP) অংশীদার হিসেবে রূপান্তরে কাজ করবো।