শুক্রবার (৭ মে) বিকেলে মানিকগঞ্জ শুভ্র সেন্টারে ঈদুল ফিরত ও করোনায় দুঃস্থ্যদের মাঝে খাদ্য সহায়তা বিতরণকালে মন্ত্রী এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, দেশে করোনা নিয়ন্ত্রণ হয়েছিল। তবে আবার বেড়েছে। করোনা রোগীর চিকিৎসায় দুই হাজার বেড ছিল। এখন ঢাকা শহরে রয়েছে আট হাজার বেড। সারাদেশে ১৩ হাজার। গত এক বছরে সারাদেশে ১৩০ হাসপাতালে সেন্টাল অক্সিজেনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশে একটি মাত্র ল্যাবে করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা ছিল। বর্তমানে দেশে চারশ ল্যাবে করোনার নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে।
জেলা প্রশাসক এস এম ফেরদৌসের সভাপতিত্বে দুই হাজার পরিবারের মধ্যে খাদ্য সহায়তা বিতরণকালে বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার রিফাত রহমান শামীম, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি গোলাম মহীউদ্দীন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম প্রমুখ।
মন্ত্রী আরও বলেন, ঈদকে সামনে রেখে যেভাবে মানুষ শিশুদের নিয়ে মার্কেটে ভিড় করছে, তাতে আমি শঙ্কিত। ফেরি ঘাটে যে হারে মানুষ যাচ্ছে তাতে কোনভাবে স্বাস্থ্য বিধি মানা হচ্ছে না। একশ মানুষের পরিবর্তে হাজার মানুষ এক ফেরিতে পার হচ্ছে। বেখেয়ালীপনায় যেন দেশের ক্ষতি না হয় সেই দিকে সকলকেই লক্ষ্য রাখতে হবে।