ঈদ শেষে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুট দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে দক্ষিণবঙ্গের মানুষ। এতে প্রত্যেক ফেরিতে রয়েছে মানুষের উপচেপড়া ভিড়।
সোমবার (১৭ মে) সকাল থেকে বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়াঘাটে আসা প্রতিটি ফেরিতে কর্মস্থলমুখী যাত্রীদের ভিড় দেখা যায়। একইসঙ্গে এসব ফেরিতে জরুরি, যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী যানবাহন পার হচ্ছে।
জানা যায়, শিমুলিয়াঘাটে আসা প্রতিটি ফেরিতে যানবাহনের সঙ্গে যাত্রীদের ভিড়। তবে মানা হচ্ছে না কোনো স্বাস্থ্যবিধি।
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় আজও যাত্রিদের গন্তব্যে যেতে হচ্ছে ভেঙে ভেঙে। সিএনজি, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে করে তারা ঢাকায় ফিরছেন। এতে ভোগান্তির পাশাপাশি গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া।
শিমুলিয়া ফেরিঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) প্রফুল্ল চৌহান গণমাধ্যমে বলেন, বাংলাবাজার ঘাট থেকে আজও প্রচুর যাত্রী এসেছেন ঘাটে। পাশাপাশি জরুরি ও ব্যক্তিগত গাড়িও পার করা হচ্ছে। সকাল থেকে নৌরুটে ১৮টি ফেরি চালু রয়েছে।
এদিকে কিছু যাত্রী শিমুলিয়াঘাট থেকে ফেরিযোগে দক্ষিণবঙ্গে যাচ্ছে।
সোমবার (১৭ মে) সকাল থেকে বাংলাবাজার থেকে শিমুলিয়াঘাটে আসা প্রতিটি ফেরিতে কর্মস্থলমুখী যাত্রীদের ভিড় দেখা যায়। একইসঙ্গে এসব ফেরিতে জরুরি, যাত্রীবাহী ও পণ্যবাহী যানবাহন পার হচ্ছে।
জানা যায়, শিমুলিয়াঘাটে আসা প্রতিটি ফেরিতে যানবাহনের সঙ্গে যাত্রীদের ভিড়। তবে মানা হচ্ছে না কোনো স্বাস্থ্যবিধি।
গণপরিবহন বন্ধ থাকায় আজও যাত্রিদের গন্তব্যে যেতে হচ্ছে ভেঙে ভেঙে। সিএনজি, অটোরিকশা, মোটরসাইকেলে করে তারা ঢাকায় ফিরছেন। এতে ভোগান্তির পাশাপাশি গুনতে হচ্ছে বাড়তি ভাড়া।
শিমুলিয়া ফেরিঘাটের সহকারী ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) প্রফুল্ল চৌহান গণমাধ্যমে বলেন, বাংলাবাজার ঘাট থেকে আজও প্রচুর যাত্রী এসেছেন ঘাটে। পাশাপাশি জরুরি ও ব্যক্তিগত গাড়িও পার করা হচ্ছে। সকাল থেকে নৌরুটে ১৮টি ফেরি চালু রয়েছে।
এদিকে কিছু যাত্রী শিমুলিয়াঘাট থেকে ফেরিযোগে দক্ষিণবঙ্গে যাচ্ছে।
