জানা গেছে, চাষিরা বিঘাপ্রতি ৩১ মণ ফলন পেয়েছেন উচ্চফলনশীল এ জাতটি থেকে। যেখানে প্রতি হেক্টরে আগের জনপ্রিয় জাত ব্রি ২৮ উৎপাদন হতো ৬ টন, সেখানে একই জমিতে এ ব্রি ৮১ চাষ করে ধানের ফলন পাওয়া গেছে সাড়ে ৭ টন পর্যন্ত।
এ নতুন জাতের ধানের উৎপাদনই শুধু বেশি নয়। পুষ্টিমানের দিক থেকেও এগিয়ে রয়েছে এটি। ব্রি ২৮-এ আমিষের পরিমাণ ৮ দশমিক ৬ পিপিএম আর ব্রি ৮১-তে রয়েছে ১০ দশমিক ৩ পিপিএম আমিষ। এছাড়া এই চালে অ্যামাইলোজ বেশি, যার পরিমাণ ২৫ শতাংশের ওপর।
নতুন জাতের ধানের উৎপাদনই শুধু বেশি নয়। পুষ্টিমানের দিক থেকেও এগিয়ে রয়েছে এটি। ব্রি ২৮-এ আমিষের পরিমাণ ৮ দশমিক ৬ পিপিএম আর ব্রি ৮১-তে রয়েছে ১০ দশমিক ৩ পিপিএম আমিষ। এছাড়া এই চালে অ্যামাইলোজ বেশি, যার পরিমাণ ২৫ শতাংশের ওপর।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশের মানুষের ক্যালোরি ও আমিষের চাহিদার অর্ধেকেরও বেশি পূরণ হয় ভাত থেকে। ফলে আমিষের ঘাটতি পূরণেও সহায়ক হবে নতুন জাতের এই ধান।
সে কারণেই ধানের এই নতুন জাতটিকে দ্রুত কৃষক পর্যায়ে সম্প্রসারণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।