এছাড়া সংস্থাটি ইতোমধ্যে পার্সোনাল প্রোটেকটিভ ইকুইপমেন্ট বা সুরক্ষা উপকরণ তৈরির বিষয়েও পরীক্ষা-নিরীক্ষা শুরু করেছে বলে মঙ্গলবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
এতে বলা হয়, “আশা করা যায়, খুব শিগগিরই এর উৎপাদন শুরু করা সম্ভব হবে। দেশে উৎপাদিত এই সুরক্ষা পোশাক চিকিৎসকসহ দেশের বিভিন্ন পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী ও অন্যান্য জরুরি সেবা প্রদানকারীদের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে।”
এ প্রসঙ্গে ব্র্যাকের নির্বাহী পরিচালক আসিফ সালেহ্ বলেন, “কোভিড-১৯-এর ঝুঁকি মোকাবেলায় ব্র্যাক অতি দ্রুত তার সামর্থ্য বৃদ্ধির সর্বোচ্চ চেষ্টা করে যাচ্ছে। লাখ লাখ মানুষের কাছে স্বাস্থ্যবার্তা পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্যসম্মত উপায়ে মাস্ক তৈরি করতে শুরু করেছি আমরা। এখন আমরা দেশেই পিপিই বা সুরক্ষা পোশাক তৈরির বিষয়টি নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি।
কোভিড-১৯ সংক্রমণের বিপুল বিস্তারের ফলে শিল্পোন্নত দেশগুলোতেও সুরক্ষা পোশাকের ঘাটতি দেখা দিয়েছে ফলে তা আমদানি করাও কঠিন হয়ে পড়েছে।
তিনি আরও বলেন, “আমরা আশা করছি, পরীক্ষা-নিরীক্ষায় সফল হয়ে অচিরেই আমরা এর উৎপাদনে যেতে পারব। এতে বিজিএমইএসহ সংশ্লিষ্টরা এগিয়ে আসবেন এবং বাংলাদেশ সরকারের তত্ত্বাবধানে এর উৎপাদন ও বিতরণ নিশ্চিত করা সম্ভব হবে।”