ভারতে প্রথম শনাক্ত হওয়া করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্ট এখন পর্যন্ত প্রায় ১০০ দেশে সংক্রমণ ছড়িয়েছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিওএইচও)। সংস্থাটি সতর্ক করে বলেছে, আগামী মাসগুলোতে করোনার অতিসংক্রামক এই ধরন বিশ্বজুড়ে আধিপত্য বিস্তার করবে।
সাপ্তাহিক হালনাগাদ তথ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ‘গত ২৯ পর্যন্ত বিশ্বের ৯৬টি দেশে ডেল্টা ধরনে আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হয়েছে। তবে নতুন ধরন শনাক্তে সিকোয়েন্সিং ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতার কারণে হয়তো অনেক দেশে ছড়ালেও তা শনাক্ত হয়নি।’
করোনার নতুন এই ধরনটি যেসব দেশে শনাক্ত হয়েছে সেসব দেশে ভাইরাসটির সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছে জানিয়ে ডব্লিওএইচও আরও বলেছে, এতে করে এসব দেশে করোনায় আক্রান্ত-মৃত্যুর সঙ্গে বেড়েছে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা।
সংস্থাটি বলছে, করোনায় ব্যক্তি ও কমিউনিটি স্তরের জনস্বাস্থ্য ও সামাজিক পদক্ষেপ, সংক্রমণ রোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য যে উপায়গুলো আজ বিদ্যমান তা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টসহ করোনার উদ্বেগজনক ধরনগুলোর (ভিওসি) বিরুদ্ধেও কার্যকর।
সংস্থাটি আরও বলেছে, ‘ভিওসি’র অতিসংক্রামক পরিস্থিতির অর্থ হলো বিদ্যামান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মাধ্যমে, বিশেষ করে স্বল্পহারে টিকা দেওয়ার মাধ্যমে এর প্রকোপ ঠেকাতে হলে অনেক সময় লাগবে। এক্ষেত্রে এসব পদক্ষেপ আমাদের আরও জোরদার করতে হবে।’
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গেব্রেয়াসুস সম্প্রতি বলেছেন, ‘ডেল্টা এখন পর্যন্ত শনাক্ত করোনাভাইরাসের সবচেয়ে সংক্রামক ধরন। যেসব জায়গায় টিকা দেওয়ার হার কম, সেখানে করোনার নতুন এই ধরনটি দ্রুত ছড়াচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আমি জানি যে বিশ্বব্যাপী বর্তমানে ডেল্টা ধরন নিয়ে প্রচুর উদ্বেগ রয়েছে। আমরাও এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন। ডেল্টা এখন পর্যন্ত চিহ্নিত ধরনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সংক্রামক। করোনার টিকা না নেওয়া ব্যক্তিরা এই ধরনটিতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।’
ডব্লিউএইচও বলছে, করোনা আলফা (প্রথম শনাক্ত হয় ব্রিটেনে) ধরন ১৭২টি দেশে, বেটা (প্রথম শনাক্ত হয় দক্ষিণ আফ্রিকায়) ১২০টি দেশে, ডেল্টা (প্রথম শনাক্ত হয় ভারতে) ৯৬টি দেশে এবং গামা (প্রথম শনাক্ত হয় ব্রাজিলে) ধরন ৭২ দেশে সংক্রমণ ছড়িয়েছে।
সাপ্তাহিক হালনাগাদ তথ্যে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে, ‘গত ২৯ পর্যন্ত বিশ্বের ৯৬টি দেশে ডেল্টা ধরনে আক্রান্ত ব্যক্তি শনাক্ত হয়েছে। তবে নতুন ধরন শনাক্তে সিকোয়েন্সিং ব্যবস্থার সীমাবদ্ধতার কারণে হয়তো অনেক দেশে ছড়ালেও তা শনাক্ত হয়নি।’
করোনার নতুন এই ধরনটি যেসব দেশে শনাক্ত হয়েছে সেসব দেশে ভাইরাসটির সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি দেখা দিয়েছে জানিয়ে ডব্লিওএইচও আরও বলেছে, এতে করে এসব দেশে করোনায় আক্রান্ত-মৃত্যুর সঙ্গে বেড়েছে হাসপাতালে ভর্তি রোগীর সংখ্যা।
সংস্থাটি বলছে, করোনায় ব্যক্তি ও কমিউনিটি স্তরের জনস্বাস্থ্য ও সামাজিক পদক্ষেপ, সংক্রমণ রোধ ও নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য যে উপায়গুলো আজ বিদ্যমান তা ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টসহ করোনার উদ্বেগজনক ধরনগুলোর (ভিওসি) বিরুদ্ধেও কার্যকর।
সংস্থাটি আরও বলেছে, ‘ভিওসি’র অতিসংক্রামক পরিস্থিতির অর্থ হলো বিদ্যামান নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার মাধ্যমে, বিশেষ করে স্বল্পহারে টিকা দেওয়ার মাধ্যমে এর প্রকোপ ঠেকাতে হলে অনেক সময় লাগবে। এক্ষেত্রে এসব পদক্ষেপ আমাদের আরও জোরদার করতে হবে।’
সম্প্রতি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মহাপরিচালক তেদ্রোস আধানম গেব্রেয়াসুস সম্প্রতি বলেছেন, ‘ডেল্টা এখন পর্যন্ত শনাক্ত করোনাভাইরাসের সবচেয়ে সংক্রামক ধরন। যেসব জায়গায় টিকা দেওয়ার হার কম, সেখানে করোনার নতুন এই ধরনটি দ্রুত ছড়াচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘আমি জানি যে বিশ্বব্যাপী বর্তমানে ডেল্টা ধরন নিয়ে প্রচুর উদ্বেগ রয়েছে। আমরাও এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন। ডেল্টা এখন পর্যন্ত চিহ্নিত ধরনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে সংক্রামক। করোনার টিকা না নেওয়া ব্যক্তিরা এই ধরনটিতে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।’
ডব্লিউএইচও বলছে, করোনা আলফা (প্রথম শনাক্ত হয় ব্রিটেনে) ধরন ১৭২টি দেশে, বেটা (প্রথম শনাক্ত হয় দক্ষিণ আফ্রিকায়) ১২০টি দেশে, ডেল্টা (প্রথম শনাক্ত হয় ভারতে) ৯৬টি দেশে এবং গামা (প্রথম শনাক্ত হয় ব্রাজিলে) ধরন ৭২ দেশে সংক্রমণ ছড়িয়েছে।
