সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইমাম আবশ্যক বিজ্ঞপ্তিটি প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশ-বিদেশ থেকে নির্দিষ্ট নম্বরে অনেকেই ফোন করে যোগাযোগ করছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে কামিল অথবা দাওরা হাদিস বা মুফতি সমমান উল্লেখ রয়েছে। মাওলানা অথবা কোরআনে হাফেজ হলে অগ্রাধিকার পাবেন। বিশেষ যোগ্যতা হিসেবে আরবি, বাংলা, ইংরেজি ও উর্দু ভাষায় দক্ষতা চাওয়া হয়েছে। শুদ্ধ কোরআন তিলাওয়াত হলে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
প্রাথমিকভাবে মাসিক বেতন বারো লাখ কোরিয়ান ওন (বাংলাদেশি ১ লাখ টাকা)। পরে বেতন বাড়ানো হবে। মসজিদের পক্ষ থেকে বাসস্থানের ব্যবস্থা করা হবে। আগ্রহীদের জীবন বৃত্তান্ত ও সব মূল সনদপত্রের স্ক্যান কপিসহ ইমেইলে (chyrafique@gmail.com অথবা abdurrahimballarpur@gmail.com) ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে আবেদন করতে হবে। প্রাথমিক নির্বাচিতদের অনলাইনে সাক্ষাৎকার নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাতটা থেকে আটটার মধ্যে নিম্নোক্ত মোবাইল নম্বরে ( ৮২০১০৫৯১৬৮৬৫৪ অথবা ৮২০১০৫৯৩৮৪৫৭৯) প্রার্থীদের যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে। নিয়োগ বিষয়ে মসজিদ কমিটির সদস্য মো. ইফতেখার বলেন, ইমাম হিসেবে যিনি নিয়োগ পাবেন, প্রথমে তিনি আসবেন। বছরখানেক পর পরিবার নিয়ে আসতে পারবেন।