বুধবার (৭ জুলাই) পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন তার বাসভবনে সাংবাদিকদের সঙ্গে এসব কথা বলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ঢাকা কোভ্যাক্স কাঠামোর আওয়াত চলতি মাসেই জাপানের কাছ থেকে ২ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডোজ এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের কাছ থেকে আরো ১ মিলিয়ন ডোজ কভিড ভ্যাকসিন পেতে পারে। ভ্যাকসিনের এই ডোজের সঠিক সংখ্যা এখনো ঠিক না হলেও, ঢাকা চলতি মাসেই এই সংখ্যক ভ্যাকসিন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। এগুলো অ্যাস্ট্রাজেনিকা ভ্যাকসিন হতে পারে।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ চীন সরকারের কাছ থেকে যে ২ মিলিয়ন ডোজ সিনোফার্ম ভ্যাকসিন ক্রয় করেছে, তা ইতোমধ্যেই বাংলাদেশে পৌঁছেছে। চীনের সিনোফার্ম ও সিনোভ্যাকের আরো টিকা ক্রয়ের ব্যাপারে আলোচনা চলছে।
২৯ জুন, ডিরেক্টোরেট জেনারেল অব ড্রাগ অ্যাডমিনিস্টেশন (ডিজিডিএ) দেশে কভিড-১৯ মর্ডানার ভ্যাকসিনের জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন (ইমার্জেন্সি ইউজ অথোরাইজেশন) দিয়েছে। বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত প্রাণঘাতি ভাইরাসটির মোকাবেলায় আটটি কভিড-১৯ ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিয়েছে। অনুমোদিত কভিড-১৯ ভ্যাকসিনগুলো হচ্ছে- মর্ডানা, জনসন অ্যান্ড জনসন, করোনাভ্যাক, ফাইজার, কোভিশিল্ড, স্পুটনিক ভি, অ্যাস্ট্রাজেনিকা ও সিনোফার্ম। এখন পর্যন্ত ৭২ লাখ ৪৮ হাজার ৮২৯ জন কভিড এর ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য নিবন্ধিত হয়েছে।