বৃহস্পতিবার (৫ই আগস্ট) ভার্চুয়াল প্লাটফর্মে অনুষ্ঠিত ব্যাংকের ৩৬তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএমে) এই অনুমোদন দেওয়া হয়। অনুমোদনকৃত লভ্যাংশের মধ্যে ৭.৫ শতাংশ নগদ ও ৭.৫ শতাংশ বোনাস হিসেবে দেওয়া হবে।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস. এম. আবু মহসীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভায় ভাইস চেয়ারম্যান মোঃ আবুল বাশার, পরিচালক ও নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার আবদুস সালাম, পরিচালক ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান মোঃ নূরুন নেওয়াজ সেলিম, পরিচালনা পর্ষদের সম্মানিত সদস্যবৃন্দ মোঃ আবদুল আউয়াল, সোহেলা হোসেন, তানজীনা আলী, খায়রুল আলম চাকলাদার, মোহাম্মদ সাজ্জাদ উন নেওয়াজ, স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম চৌধুরী, এফসিএ, স্বতন্ত্র পরিচালক এবং নমিনেশন ও রিমুনারেশন কমিটির চেয়ারম্যান ইতরাত হোসেন, এফসিএমএ, এফসিএস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী মোহাম্মদ মামদুদুর রশীদ এবং কোম্পানী সচিব মোঃ মনিরুল আলমসহ ব্যাংকের বিপুল সংখ্যক শেয়ারহোল্ডার অনলাইনে অংশগ্রহণ করেন। সভায় ২০২০ সালের ৩১শে ডিসেম্বর সমাপ্ত বছরের নিরীক্ষিত হিসাব, পরিচালনা পর্ষদের প্রতিবেদন ও বহিঃ নিরীক্ষকদের প্রতিবেদন উত্থাপিত ও সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।
ব্যাংকের চেয়ারম্যান এস. এম. আবু মহসীন সভাপতির ভাষণে ব্যাংকের ব্যবসায়িক অগ্রগতির মূল সূচকগুলোর বর্ণনা দিয়ে বলেন, বর্তমানে একদিকে যেমন ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারস্ ইকুইটি, মোট সম্পদ, ইপিএস পর্যায়ক্রমে বৃদ্ধি পাচ্ছে অন্যদিকে তেমনি কষ্ট অব ফান্ড ও মোট শ্রেণীবদ্ধ ঋণের পরিমাণ কমে আসছে, যার ফলে আমাদের ক্রেডিট রেটিং ও ক্যামেল রেটিং এ উন্নতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার এবং গ্রাহক সেবার মান বৃদ্ধির মাধ্যমে এনসিসি ব্যাংক ক্রমান্বয়ে সফলতার দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। ভবিষ্যতেও এ ধারা অব্যাহত থাকবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।