বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামালের উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার মো.ফোরকান আলী এবং এনআরবিসি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী গোলাম আউলিয়া এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। এসময় বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক একেএম মহিউদ্দিন, এনআরবিসি ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিএফও হারুনুর রশিদ, এফআই এন্ড বিডি ডিভিশনের প্রধান কাজী শাফায়েত কবির কানন, এফএডি প্রধান মো. জাফর ইকবাল হাওলাদার, এসিএস অপারেশন প্রধান এসকে পারভেজ মারেকারসহ উভয় প্রতিষ্ঠানের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
এই চুক্তির ফলে সারাদেশের বিস্তৃত এনআরবি ব্যাংকের শাখা, উপশাখা, কালেকশন বুথ ও এজেন্ট পয়েন্টের মাধ্যমে খুব সহজে সরকারের কোষাগারে ভ্যাট, ট্যাক্সসহ অন্যান্য রাজস্ব এবং বিভিন্ন সরকারি সেবার ফি জমা দেওয়া যাবে।
অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল বলেন, সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে এনআরবিসি ব্যাংক দ্রুত এগিয়ে এসে এই চুক্তি সম্পন্ন করল। এতে কর ও ফি প্রদানে করদাতা এবং সাধারণ নাগরিকরা হাতের নাগালের কাছে দ্রুত সেবা নিতে পারবেন। এই সেবা সঠিকভাবে দেওয়ার মাধ্যমে এনআরবিসি ব্যাংক তার সুনাম বৃদ্ধি এবং গ্রাহকের আস্থা অর্জনে সক্ষম হবে।
ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) গোলাম আউলিয়া বলেন, মানুষের প্রয়োজনকে অগ্রাধিকার এনআরবিসি ব্যাংক সেবা দিয়ে যাচ্ছে। সরকারি সেবাগুলো সহজ করার জন্য ভূমি রেজিস্ট্রেশন ফি, বিআরটিএ ফি, পল্লী বিদ্যুতের বিলসহ নানা সেবার বিল গ্রহণ করে গ্রাহকদের আস্থা অজৃন করতে সক্ষম হয়েছে ব্যাংকটি। এরই ধারাবাহিকতা এখন ই-চালানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছি।
উল্লেখ্য, এনআরবিসি ব্যাংক বিআরটিএ ফি, পল্লী বিদ্যুহসহ বিভিন্ন ইউটিলিটি বিল, ভূমি রেজিস্ট্রেশন ফি আদায় করে থাকে।