এখনও পর্যন্ত আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যায় তো সবার শীর্ষেই, বরং প্রতিনিয়ত হুহু করে সংখ্যা দুটি বাড়ছে দেশটিতে। আজ রাতেই (বাংলাদেশ সময়) যুক্তরাষ্ট্রে আক্রান্তের সংখ্যা ৮ লাখ ছাড়িয়ে গেছে। অন্য দিকে আক্রান্তের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে থাকা স্পেনেও সংখ্যাটা পার হলো ২ লাখ। সর্বমোট আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়িয়ে গেলো ২৫ লাখ, মৃত্যুও হয়েছে ১ লাখ ৭৫ হাজারের বেশি।
এখনও পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে করোনায় আক্রান্ত ৮ লাখ ৪৭৫৯ জন ব্যক্তি। মৃত্যুও বেশি হয়েছে পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিধর দেশটিতে। মোট ৪৩ হাজার ৯৯৫জন। সুস্থ হয়েছে ৮১ হাজার ৮১০জন।
যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত অঙ্গরাজ্য হচ্ছে নিউইয়র্ক। এই রাজ্যে মোট আক্রান্ত হচ্ছে ২ লাখ ৫৬ হাজার ৫৫৫জন। মৃত্যু হয়েছে ১৯ হাজার ৬৯৩ জনের। এরপরই রয়েছে নিউ জার্সি। এখানে আক্রান্ত ৮৮ হাজার ৮০৬জন। মৃত্যু হয়েছে ৪ হাজার ৩৭৭ জনের। ম্যাসাচুসেটসে আক্রান্ত ৩৯ হাজার ৬৪৩জন। মৃত্যু ১৮০৯জন। মিশিগানে আক্রান্ত ৩২ হাজার। মৃত্যু বেশি, ২ হাজার ৪৬৮জনের।
যুক্তরাষ্ট্রের পর সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত স্পেনে। এখানেও পার হয়েছে ২ লাখের গন্ডি। মোট আক্রান্ত ২ লাখ ৪ হাজার ১৭৮ জন আক্রান্ত দেশটিতে। নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৩ হাজার ৯৬৮জন। মৃত্যু বরণ করেছে ২১ হাজার ২৮২ জন। নতুন মৃত্যু ৪৩০জন।
তবে মৃতের দিক থেকে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ইতালি। দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে ২৪ হাজার ৬৪৮জনের। আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১ লাখ ৮৩ হাজার ৯৫৭জন। ফ্রান্সে আক্রান্ত ১ লাখ ৫৫ হাজার ৩৮৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ২০ হাজার ৭৯৬ জনের। জার্মানিতে আক্রান্ত ১ লাখ ৪৮ হাজার ২৪ জন। সে তুলনায় দেশটিতে মৃত্যু কম। মাত্র ৪৯৪৮জন।
যুক্তরাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা হচ্ছে ১২৯ হাজার ৪৪ জন। মৃত্যু হয়েছে ১৭ হাজার ৩৩৭ জনের। তুরস্কে আক্রান্তের সংখ্যা ৯৫ হাজার ৫৯১জন। মৃ্ত্যু হয়েছে ২২৫৯জন। ইরানে আক্রান্ত ৮৪ হাজার ৮০২ জন। মৃত্যু ৫২৯৭ জনের। চীনে আক্রান্ত হয়েছে মোট ৮২ হাজার ৭৫৮ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪৬৩২ জন।
এছাড়া রাশিয়াতে আক্রান্ত ৫২ হাজার ৭৬৩ জন। মৃত্যু হয়েছে ৪৫৬ জনের। বেলজিয়ামে মৃত্যু হয়েছে ৫৯৯৮ জনের। আক্রান্ত ৪০ হাজার ৯৫৬ জন। ব্রাজিলে মৃত্যু ২৫৮৮ জন। আক্রান্ত ৪০ হাজার ৮১৪জন। নেদারল্যান্ডসে মৃত্যু ৩৯১৬জন। আক্রান্ত ৩৪ হাজার ১৩৪ জন।
বাংলাদেশেও এই ভাইরাসের ঢেউ আছড়ে পড়েছে। এখনও পর্যন্ত সরকারি হিসেবে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা ৩৩৮২ জন। মৃতের সংখ্যা ১১০ জন। সুস্থ হয়েছে মাত্র ৮৭ জন। ভারতে আক্রান্ত ১৮ হাজার ৯৮৫জন। মৃত্যু ৬০৩ জন।