ঘটনাটি শনিবরা (২৬ মার্চ) বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে খোদ রাজধানীতে এমন হৃদয় বিদারক ঘটনাটি ঘটে। এসময় অনেকেই শিশুর এমন আচরেণর দিকে বার বার অপলক দৃষ্টিতে দেখছিলো।
আল-আমিন রাজধানীর শাপলাচত্বর ফুটওভার ব্রীজের ওপর রাতে থাকতো। গত কয়েকদিন ধরে সে অসুস্থ ছিলো।
মতিঝিলে দায়িত্বরত পুলিশের এক উপ-পরিদর্শক জানান, আমরা ইতোমধ্যে উদ্যোগ নিয়েছি ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে নেওয়ার পক্রিয়া চলছে। তার কোন ওয়ারিশ না থাকলে আনজুমান মফিদুলে তার লাশ হস্তান্তর হতে পারে।
রিজন নামে আল-আমিনের বন্ধু জানান, সকাল থেকেই সে বমি করছিলো। সাথে তার জ্বর ছিলো। রাতে ওষুধ খেয়েছিলো।
রাজিব নামে অপর এক বন্ধু বলেন, আল-আমিনের জ্বর থাকার কারনে তার জন্য আমি খাবার আর ওষুধ এনেছি। দুপুরে তার কাপুনি ওঠেছিলো। তবে খাবার-ওষুধ এনেই দেখি সে আর নেই।
তার বন্ধুরা জানান, আল-আমিন ভাঙারি-বোতল কুড়িয়ে জীবন ধারন করতো। মাঝে মাঝে ভাঙারির দোকানেও কাজ করতো। আল-আমিন ড্যান্ডি (এক ধরনের আঠা) নেশায় আষক্ত ছিলো।