তবে অন্যান্য পণ্য আগের দামেই বিক্রি হবে। বর্তমানে ঢাকায় টিসিবির ট্রাক থেকে ক্রেতারা ২ লিটার করে তেল, ২ কেজি করে চিনি, মসুর ডাল, পেঁয়াজ, ছোলা ও ১ কেজি খেঁজুর কিনতে পারছেন।
প্রতি লিটার তেল ১১০ টাকা, প্রতি কেজি চিনির দাম ৫৫ টাকা, ডাল ৬৫ টাকা, ছোলা ৫০ এবং খেজুর ৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে ঝিনাইদহে আবারও কমেছে পেঁয়াজের দাম। সপ্তাহের ব্যবধানে মণপ্রতি পেঁয়াজের দাম কমেছে ২০০-৩০০ টাকা। সরবরাহ বাড়ায় এবং বিদেশ থেকে আমদানির কারণেই দাম কমছে বলে দাবি কৃষকদের। সরবরাহ আরও বাড়লে পেঁয়াজের দাম প্রতি মণে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় নেমে যাওয়ার শঙ্কা ব্যবসায়ীদের।
প্রতি মণ পেঁয়াজ প্রকারভেদে ৭০০ থেকে ৯০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে, যা গত এক সপ্তাহের ব্যবধানে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা কম। এতে কৃষকদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। এ ছাড়া বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানির কারণেও দাম কমছে বলে জানান চাষিরা।
‘কৃষককে বাঁচান, বিদেশ থেকে পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ করুন’ দাবি জানিয়ে চাষিরা বলেন, পেঁয়াজ উৎপাদনে ৮৫০ টাকা খরচ হয়েছে, তবে বিক্রি করেছি ৮০০ টাকায়। ভারতের থেকে পেঁয়াজ আমদানির কারণে দেশের পেঁয়াজ চাষিরা কোনো ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না। পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়তে থাকলে দাম আরও কমতে পারে। এতে লোকসানে পড়তে হবে।