সোমবার (১১ এপ্রিল) অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে সিএসই’র চেয়ারম্যান আসিফ ইব্রাহিম এই তথ্য জানিয়েছেন।
অনলাইন প্ল্যাটফরম জুমে অনুষ্ঠিত এই সংবাদ সম্মেলনে সিএসই’র ভারপ্রাপ্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক গোলাম ফারুকসহ উর্ধতন কর্মকর্তারা অংশ নেন।
দেশে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ গঠনের বিষয়ে কোনো প্রতিষ্ঠানের অভিজ্ঞতা না থাকায়, ভারতের মাল্টি কমোডিটি এক্সচেঞ্জের (এমসিএক্স) কাছ থেকে এ বিষয়ে জ্ঞান ও কারিগরি সহায়তা নেবে সিএসই। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার (১২ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকায় প্রতিষ্ঠান দুটির মধ্যে একটি চুক্তি সই হবে।
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ চালু হলে সংশ্লিষ্ট পণ্যের বাজারমূল্যে স্থিতিশীলতা থাকবে। আন্তর্জাতিক বাজারের সাথে সামঞ্জস্য রক্ষা হবে। ভোক্তা, ক্রেতা-বিক্রেতা বা বিনিয়োগকারী-সবার জন্য এটি ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে। এমন আশার কথা তুলে ধরা হয় সংবাদ সম্মেলনে।
উল্লেখ, কমোডিটি এক্সচেঞ্জ হচ্ছে স্টক এক্সচেঞ্জের মতোই একটি কেনা-বেচার প্ল্যাটফরম। স্টক এক্সচেঞ্জে শেয়ার, বন্ড, মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট ইত্যাদি কেনাবেচা হয়। আর কমোডিটি মার্কেটে কেনাবেচা হয় জ্বালানি তেল, স্বর্ণ, কৃষিপণ্যসহ নানা ভোগ্য পণ্য। তবে এসব পণ্য সরাসরি ক্রেতা-বিক্রেতার সামনে সরাসরি উপস্থিত রাখা হয় না। এসব পণ্য থাকে গুদামে। এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে কাগুজে বা ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে এসব পণ্যের মালিকানা বদল হয় শুধু।