বৃহস্পতিবার (১৯ মে) ভয়েস অব আমেরিকার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।
খবরে বলা হয়, ইতোমধ্যে অপ্রয়োজনীয় ও বিলাসবহুল পণ্য আমদানি রোধে প্রবিধান কঠোর করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এছাড়া মিথ্যা তথ্য দিয়ে অর্থপাচার রোধে আমদানি বিলের সঙ্গে কন্টেইনার ও শিপিং ট্র্যাকিং সিস্টেম অন্তর্ভুক্ত করার বিধান যুক্ত করেছে তারা।
দিলকুশা বাণিজ্যিক এলাকা (ব্যাংক জোন), বায়তুল মোকাররম, পল্টন ও গুলশান এলাকার মানি এক্সচেঞ্জ (মুদ্রা বিনিময়) হাউসগুলো জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার প্রতি ডলার ৯৭ থেকে ৯৮ টাকায় বিক্রি করেছে তারা।
দুই দিন আগে (মঙ্গলবার) এক্সচেঞ্জ হাউসগুলো প্রতি ডলার বিক্রি করে ১০২ টাকায়। উচ্চমূল্য সত্ত্বেও খোলাবাজারে ডলারের ঘাটতি রয়েছে।
২২ বছর ধরে মানি এক্সচেঞ্জ পরিচালনা করেন আনোয়ার হোসেন। তিনি বলেন, ডলারের দাম এখনো স্থিতিশীল নয়। তবে বৈদেশিক মুদ্রার চাহিদা কমাতে কার্ব মার্কেটে প্রভাব ফেলছে বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতি। তবে এলসি খোলার জন্য ব্যাংকগুলোতে ডলারের বিনিময় হার ৯৩ থেকে ৯৬ টাকার মধ্যে অপরিবর্তিত রয়েছে।
গত ১৬ মে ডলারের বিনিময় হার ৮৭ টাকা ৫০ পয়সা নির্ধারণ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। তবে মুদ্রা সরবরাহ সংকটের কারণে বেশি হারে ডলার বিক্রি করছে ব্যাংকগুলো।