এবি ব্যাংক সাধারণ হিসেবে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) ছিল সবচেয়ে বেশি দর হারানো কোম্পানি। ডিএসইতে এদিন শেয়ারটির দর ৭০ পয়সা বা ৬.৬০ শতাংশ কমেছে। তবে ৩ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ পরবর্তী মূল্য সমন্বয় হিসাব করলে কোম্পানির শেয়ার দরের উল্টো চিত্র পাওয়া যায়।
সর্বশেষ হিসাব বছরের জন্য ব্যাংকটি ৫ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে ৩ শতাংশ বোনাস। আজ ছিল কোম্পানির রেকর্ড তারিখ পরবর্তী লেনদেন। রেকর্ড তারিখের আগে এই শেয়ারের ক্লোজিং মূল্য ছিল ১০ টাকা ৬০ পয়সা। ৩ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশের কারণে সমন্বয় পরবর্তী মূল্য দাঁড়ায় ১০ টাকা ৩০ পয়সা। এর বিপরীতে বুধবার ডিএসইতে শেয়ারটির ক্লোজিং মূল্য ছিল ৯ টাকা ৯০ পয়সা। এ হিসেবে শেয়ারটির দর দশমিক ৪ পয়সা বা ৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ কমেছে।
এদিন ডিএসইতে দর বৃদ্ধির তালিকায় উঠে আসা অন্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে ডেল্টা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৪.৯৭ শতাংশ, ঢাকা ব্যাংকের ৪.৯৬ শতাংশ, আরামিট সিমেন্টের ৪.৯৪ শতাংশ, ফার্স্ট ফাইন্যান্সের ৪.৮৩ শতাংশ, শাইনপুকুর সিরামিকের ৪.৭৬ শতাংশ, আমান ফিডের ৪.৬৩ শতাংশ, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৪.৬০ শতাংশ, গ্রীণডেল্টা মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ৪.৪১ শতাংশ এবং অগ্রণী ইন্স্যুরেন্সের শেয়ার দর ৪.৪০ শতাংশ কমেছে।