এছাড়া আগুনে আহত হয়েছেন আরও চার শতাধিক। তাদের মধ্যে ডিপোর শ্রমিক, স্থানীয় বাসিন্দাদের পাশাপাশি পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরাও রয়েছেন।
রোববার (৫ জুন) চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে (চমেক) হাসপাতাল সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
এদিকে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে আহতদের দেখতে আসেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার সালেহ মোহাম্মদ তানভীর।
এর আগে গতকাল শনিবার রাতে বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসংলগ্ন সীতাকুণ্ডের শীতলপুর এলাকায় ৭০ কানি জায়গার ওপর কনটেইনার ডিপোটি অবস্থিত।
পুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সোনাইছড়ির কদমরসুল এলাকায় অবস্থিত ওই কনটেইনার ডিপোতে রাত আনুমানিক ৯টার দিকে আমদানিকৃত একটি কনটেইনারে অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। অল্পক্ষণের মধ্যেই তা বিভিন্ন কন্টেইনারে ছড়িয়ে পড়ে।
খবর পেয়ে কুমিরা ও সীতাকুন্ড ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেন। রাত ১১টার দিকে আগুন কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে। তখন হঠাৎ করে একটি কেমিক্যাল বোঝাই কন্টেইনারে বিক শব্দে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। আহতদের উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়। এখন পর্যন্ত আগুন জ্বলছে বলে জানা গেছে।