গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সভায় যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছয় দফা নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেন। কে প্রণয়ন করেছে, কোথা থেকে প্রণয়পৃথিবীতে এমন কোনো দাবি পাওয়া যাবে না যেটা ছয় দফার মতো কম সময়ে জনপ্রিয়তা পেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মঙ্গলবার (৭ জুন) বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে দলীয় কার্যালয়ে ঐতিহাসিক ছয় দফা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত বিশেষ আলোচনা সভায় তিনি এ কথা বলেন।
গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে সভায় যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ছয় দফা নিয়ে অনেকে অনেক কথা বলেন। কে প্রণয়ন করেছে, কোথা থেকে প্রণয়ন হয়েছে? ’৫৮ সালে জাতির পিতা মার্শাল ল’ হওয়ার পর গ্রেফতার হন। পরে একের পর এক মামলা হয়। ’৬৯ সালে মুক্তি পান। কিন্তু রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল তার। পরে তিনি আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকরি নেন। সেখানে মোহাম্মদ হানিফকে (প্রয়াত ঢাকার মেয়র) তার পিএ হিসেবে নেন।
বঙ্গবন্ধু নিজে বলতেন, মোহাম্মদ হানিফ ইংরেজি ও বাংলা টাইপ করতেন। লাহোরে যখন ছয় দফা পেশ করতে যান, পশ্চিমবঙ্গের নেতারা অনেকে বাধা দিয়েছে। কিছু দালাল বাঙালিও এটা দিতে দেয়নি। পরে তিনি এটা প্রেসে প্রকাশ করেন, যে কারণে তার জীবনে হুমকিও আসে। পরে দেশে এসেও প্রেস কনফারেন্সে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে ছয় দফা উপস্থাপন করেন।
তিনি বলেন, আমার মনে হয়, পৃথিবীতে এমন কোনো দাবি পাওয়া যাবে না, যেটা ছয় দফার মতো কম সময়ে জনপ্রিয়তা পেতে পারে। বঙ্গবন্ধু এই ছয় দফা নিয়ে ৩২ দিনের মধ্যে পুরো দেশের প্রত্যেকটা অঞ্চল সফর করেন। তৎকালীন ১৯টা জেলা এবং বিভিন্ন মহকুমায় নিজে সফর করেন। ৩৫ স্পটে নিজে বক্তব্য দিয়েছেন। যেখানে দলের সম্মেলন হয়নি, সেখানেও সম্মেলন করেন।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার বার্তা তিনি সেখান থেকেই পৌঁছে দেন কৌশলে। হঠাৎ করেই বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার কথা বলেননি। তিনি বাঙালিদের প্রস্তুত করেছেন। সংগঠন করেছেন, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। শোষণ-বঞ্চনার চিত্র তুলে ধরে অধিকার আদায়ে সচেতন করেছেন।
বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা বলেন, ’৬২ সালে একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, সশস্ত্র বিপ্লবের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা আনা যায় কি না, কিন্তু সেটা হয়নি। তারপরই বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হয়ে গিয়েছিলেন। পরে ’৬৬ সালে এই ছয় দফা দেন। এটি জনপ্রিয় হয় এবং সফলতা পায়।
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, দলের শ্রম সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ অংশ নেন। এ সময় দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।ন হয়েছে? ’৫৮ সালে জাতির পিতা মার্শাল ল’ হওয়ার পর গ্রেফতার হন। পরে একের পর এক মামলা হয়। ’৬৯ সালে মুক্তি পান। কিন্তু রাজনীতি নিষিদ্ধ ছিল তার। পরে তিনি আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে চাকরি নেন। সেখানে মোহাম্মদ হানিফকে (প্রয়াত ঢাকার মেয়র) তার পিএ হিসেবে নেন।
বঙ্গবন্ধু নিজে বলতেন, মোহাম্মদ হানিফ ইংরেজি ও বাংলা টাইপ করতেন। লাহোরে যখন ছয় দফা পেশ করতে যান, পশ্চিমবঙ্গের নেতারা অনেকে বাধা দিয়েছে। কিছু দালাল বাঙালিও এটা দিতে দেয়নি। পরে তিনি এটা প্রেসে প্রকাশ করেন, যে কারণে তার জীবনে হুমকিও আসে। পরে দেশে এসেও প্রেস কনফারেন্সে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিয়ে ছয় দফা উপস্থাপন করেন।
তিনি বলেন, আমার মনে হয়, পৃথিবীতে এমন কোনো দাবি পাওয়া যাবে না, যেটা ছয় দফার মতো কম সময়ে জনপ্রিয়তা পেতে পারে। বঙ্গবন্ধু এই ছয় দফা নিয়ে ৩২ দিনের মধ্যে পুরো দেশের প্রত্যেকটা অঞ্চল সফর করেন। তৎকালীন ১৯টা জেলা এবং বিভিন্ন মহকুমায় নিজে সফর করেন। ৩৫ স্পটে নিজে বক্তব্য দিয়েছেন। যেখানে দলের সম্মেলন হয়নি, সেখানেও সম্মেলন করেন।
তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার বার্তা তিনি সেখান থেকেই পৌঁছে দেন কৌশলে। হঠাৎ করেই বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতার কথা বলেননি। তিনি বাঙালিদের প্রস্তুত করেছেন। সংগঠন করেছেন, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ করেছেন। শোষণ-বঞ্চনার চিত্র তুলে ধরে অধিকার আদায়ে সচেতন করেছেন।
বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠ কন্যা শেখ হাসিনা বলেন, ’৬২ সালে একটা উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল, সশস্ত্র বিপ্লবের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা আনা যায় কি না, কিন্তু সেটা হয়নি। তারপরই বঙ্গবন্ধু গ্রেফতার হয়ে গিয়েছিলেন। পরে ’৬৬ সালে এই ছয় দফা দেন। এটি জনপ্রিয় হয় এবং সফলতা পায়।
আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় অন্যদের মধ্যে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, দলের শ্রম সম্পাদক হাবিবুর রহমান সিরাজ অংশ নেন। এ সময় দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।