দ্রুততম সময়ের মধ্যে অর্থ পরিশোধ করার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
সোমবার (১১ মে) ফোরাম থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোভিড-১৯ মহামারিতে সারাবিশ্বের মতো বাংলাদেশের জনগণও চরম আতঙ্কে দিনযাপন করছেন। অনেক মানুষের জীবন অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে। ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঠেকাতে গত ১৭ মার্চ থেকে দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে। প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণ দেখিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন দেয়া হচ্ছে না বা আশিংক পরিশোধ করা হচ্ছে।
শিক্ষকরা বলছেন, শিক্ষার্থীদের কাছে টিউশন ফি নিতে না পরায় বা নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধ থাকায় আর্থিক সংকটে রয়েছে বলে বিশ্ববিদ্যালয় পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে। অথচ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এসব বিশ্ববিদ্যায়ের বার্ষিক আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী ন্যুনতম এক বছর শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দেয়ার মতো আর্থিক সক্ষমতা রয়েছে।
করোনা দুর্যোগকালীন বেতনের বিষয়টিকে ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে না দেখে মানবিকভাবে দেখার আহ্বান জানিয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক ফোরাম। পাশারপাশি শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও ইউজিসির পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচালনা পরিষদের সঙ্গে আলোচনা করে এ বিষয়ে একটি সুষ্ঠু সমাধান নির্ণয় করার অনুরোধ জানানো হয়েছে।