প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক নারগিস সুলতানা জানান, সামাজিক যোগযোগ মাধ্যম ফেজবুকে পিতা মাতাহীন প্রতিবন্ধী জাহাঙ্গীর, আলমগীর সাজেনুর তিন ভাই বোন জরাজীর্ণ বাড়িতে কোনমতে না খেয়ে আছে এমন সংবাদ প্রকাশ হয়। করোনাভাইরাস সংক্রমনের কারণে প্রশাসনের কঠোর লকডাউনে যখন মানুষ ঘরবন্দি তখন তাদের ঘরে তখন খাবার নেই। তাদের পাশেও কেউ দাঁড়ায়নি। এ সংবাদ পেয়ে মঙ্গল আলোয় ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠানটির সদস্য লেফট্যানেন্ট কর্নেল জহিরুল ইসলাম ইতিপূর্বে তাদের বাড়িতে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছানোর ব্যবস্থা করেন। “আলোকিত করি পৃথিবী” এই শ্লোগানকে সামনে রেখে সোমবার দুপুরে তাদের বাড়িতে গিয়ে ঈদের সামগ্রী থ্রী পিচ, লুঙ্গি, ফতুয়া, নারিকেল তৈল, চিনি, সেমাই,দুধ, সাবান, সয়াবিন তৈল, গুড়া সাবান তুলে দেয়া
হয়েছে।
সাবেক ইউপি সদস্য ইসাহাক তালুকদার বলেন, মালেক কাজীর তিন ছেলে মেয়ে পঞ্চম শ্রেণিতে পড়ার সময় পা চিকন হয়ে স্বাভাবিক চলাচলসহ কাজকর্ম করতে অক্ষম হয়ে পরে। ওদের মা ২০০৯ এ বাবা ৩ বছর পূর্বে মারা জান। মঠবাড়িয়া প্রশাসন এদের প্রধানমন্ত্রীর 'জমি আছে বাড়ি নেই' এ প্রকল্পের মাধ্যমে ঘর করে দেয় তাহলে ওদের বসাবাসের নিশ্চয়তা পবে।
উল্লেখ্য, করোনা সংকটের এ মুহূর্তে সংগঠনটি ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে কর্মহীন মানুষের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণসহ নানামুখী কর্মসূচী চালিয়ে যাচ্ছে।