তিনি বলেছেন, এই সমাজে শিক্ষকের মর্যাদা সর্বোচ্চ পর্যায়ে ছিল। সেই জায়গাকে যারা কলঙ্কিত করছে, তাদের বিরুদ্ধে শুধুমাত্র প্রশাসনিক ব্যবস্থা যথেষ্ট নয়। এক জায়গায় একজন শিক্ষককে প্রহার করেছে একজন ছাত্র। সেখানে নিশ্চয়ই আরও অনেকেই ছিল। আমাদের কী করণীয় ছিল, আমরা কি আমাদের স্বাভাবিক করণীয় ভুলে যাচ্ছি?
মন্ত্রী বলেন, সাম্প্রদায়িকতাকে উপজীব্য করে অসহিষ্ণুতাকে উসকে দেওয়া হচ্ছে। যখনই সমাজে কোনো অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়েছে, তখনই সাম্প্রদায়িকতাকে নিয়ে আসা হয়েছে।
তিনি বলেন, নতুন শিক্ষাক্রমে শিক্ষার্থীদের মানবিক মূল্যবোধ, সহমর্মিতাকে শিক্ষার মূলধারায় নিয়ে আসার চেষ্টা করছি। আমরা বিশ্বাস করি এর মাধ্যমে আমাদের নতুন প্রজন্মের মধ্যে পরিবর্তন আসবে।
তিনি বলেন, একজন শিক্ষকের সন্তান হিসেবে আজ আমি লজ্জিত। আজ শিক্ষকদের মধ্যে ক্ষোভ আছে, কষ্ট আছে। আমরা যারা শিক্ষার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, তাদের কষ্টগুলো বুঝতে পারি। আমরা তাদের পাশে আছি, তাদের পাশেই থাকতে চাই। এই সমাজে শিক্ষকের মর্যাদা যাতে সমুন্নত থাকে, সেজন্য আমাদের প্রত্যেকের করণীয় আছে, সবারই দায়িত্ব আছে।