বিএসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মূখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানা গেছে।
জানা যায়, কোম্পানি ১০ টাকা অভিহিত মূল্যে ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ছেড়ে বাজার থেকে ১৫ কোটি টাকা উত্তোলন করবে। এ অর্থ পুঁজিবাজার ও সরকারি ট্রেজারি বন্ডে বিনিয়োগ করবে। এ ছাড়াও ইস্যু ব্যবস্থাপনা খাতে ব্যয় করবে প্রতিষ্ঠানটি।
কোম্পানিটিকে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি) রুলস ২০১৫ এর রুলস ৩(২) (পি) থেকে অব্যহতিপূর্বক অনুমোদন করা হয়েছে।
কোম্পানির ইস্যু ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে নিয়োজিত রয়েছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড, ট্র্যাস্ট ব্যাংক ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড ও এবি ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির আগে কোম্পানিটি কোনো প্রকার লভ্যাংশ ঘোষণা, অনুমোদন বা বিতরণ করতে পারবে না।
৩১ ডিসেম্বর ২১ সালের ভ্যালুয়েশন রিপোর্ট অনুসারে কোম্পানটির লাইফ ফান্ড ৩৫ কোটি ২১ লাখ ৬৮ হাজার ৭২০ টাকা। মোট উদ্বৃত্ত ৪ কোটি ৬৯ লাখ ৪৫ হাজার টাকা এবং শেয়ারহোল্ডারদের লভ্যাংশ প্রদানের জন্য উদ্বৃত্ত রয়েছে ৪৫ লাখ টাকা।