ঈদের ছুটির পর প্রথম কার্যদিবসের ন্যায় দ্বিতীয় কার্যদিবস গতকালও ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সূচকের বড় পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। দিনশেষে প্রধান সূচক প্রায় ৩১ পয়েন্ট কমে স্থির হয়েছে ছয় হাজার ৩২৪ পয়েন্টে। সূচকের পাশাপাশি কমে যেতে দেখা যায় লেনদেন হওয়া ৬৮ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর। দর বেড়েছে ২০ শতাংশ এবং ১২ শতাংশ কোম্পানির শেয়ারদর অপরিবর্তিত ছিল। গতকালের বাজার বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, লেনদেন শুরুর দুই ঘণ্টা পর অর্থাৎ দুপুর ১২টা থেকে বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের বিপরীতে ক্রেতার চেয়ে বিক্রেতা বেশি ছিল। আর এ বিক্রির চাপের জের ধরে শেয়ারদর কমতে থাকে। মূলত দেশের বর্তমানে দেশের দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, রাশিয়া-ইউক্রেনের যুদ্ধের কারণে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে কিছুটা অনিশ্চয়তা ভর করেছে। এর ফলে সম্প্রতি বেশিরভাগ বিনিয়োগকারীকে মুনাফা তুলতে দেখা গেছে। এ কারণে তৈরি হয়েছে বিক্রয় চাপ।
এদিকে গতকালের মোট লেনদেনে চোখ রাখলে দেখা যায়, এ ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল বস্ত্র খাত। এ খাতটি মোট লেনদেনে ১৫ শতাংশ অবদান রাখতে সক্ষম হয়। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ছিল প্রকৌশল খাত।
খাতটি লেনদেনে ১১ শতাংশ অবদান রাখে। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ছিল বিবিধ খাত। এটি মোট লেনদেনে ১০ শতাংশ অবদান রাখে। গতকাল ডিএসইতে মোট ৭০২ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হতে দেখা যায়। এর মধ্যে ব্লক মার্কেটে লেনদেন ছিল প্রায় ৪০ কোটি টাকা। গতকাল এ মার্কেটে মোট ২৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়।
জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ৬৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৬টি শেয়ার ৫৮ বার হাতবদলের মাধ্যমে ৩৯ কোটি ৭৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকার
লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৮ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ১২ লাখ ৩৮ হাজার টাকা ফরচুন শুজের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ২৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে সিটি ব্যাংক লিমিটেডের।
এদিকে গতকালের মোট লেনদেনে চোখ রাখলে দেখা যায়, এ ক্ষেত্রে এগিয়ে ছিল বস্ত্র খাত। এ খাতটি মোট লেনদেনে ১৫ শতাংশ অবদান রাখতে সক্ষম হয়। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ছিল প্রকৌশল খাত।
খাতটি লেনদেনে ১১ শতাংশ অবদান রাখে। লেনদেনে এর পরের অবস্থানে ছিল বিবিধ খাত। এটি মোট লেনদেনে ১০ শতাংশ অবদান রাখে। গতকাল ডিএসইতে মোট ৭০২ কোটি ৩১ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট কেনাবেচা হতে দেখা যায়। এর মধ্যে ব্লক মার্কেটে লেনদেন ছিল প্রায় ৪০ কোটি টাকা। গতকাল এ মার্কেটে মোট ২৮টি কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হয়।
জানা গেছে, কোম্পানিগুলোর ৬৪ লাখ ৬৯ হাজার ৮২৬টি শেয়ার ৫৮ বার হাতবদলের মাধ্যমে ৩৯ কোটি ৭৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকার
লেনদেন হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অর্থাৎ ১৮ কোটি ২১ লাখ ৮৫ হাজার টাকার লেনদেন হয়েছে আইপিডিসি ফাইন্যান্স লিমিটেড। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ১২ লাখ ৩৮ হাজার টাকা ফরচুন শুজের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ২ কোটি ২৫ লাখ টাকার লেনদেন হয়েছে সিটি ব্যাংক লিমিটেডের।
