সূত্র জানায়, প্রথম ২০ দিনে মাওয়া প্রান্ত দিয়ে সেতু পাড়ি দিয়েছে দুই লাখ ৩০ হাজার ৪১৬ যানবাহন। এতে টোল আদায় হয়েছে ২৬ কোটি ৮১ লাখ ৫৯ হাজার ২৫০ টাকা।
অপরদিকে জাজিরা প্রান্ত দিয়ে পাড়ি দিয়েছে দুই লাখ ১৯ হাজার ৮৯৬ যানবাহন। এতে আদায় হয়েছে ২৫ কোটি ৭৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪৫০ টাকা।
মাওয়া টোল প্লাজায় দায়িত্বে থাকা পদ্মা সেতুর সাইট অফিস নির্বাহী প্রকৌশলী ড. মাহমুদুর রহমান জানান, ঈদের সময় চাপ ছিল, তবে সে চাপ আমরা সফলভাবে সামলাতে পেরেছি। এখন যানবাহন পারাপার স্বাভাবিক সময়ের মতো রয়েছে। কোরিয়া এক্সপ্রেসওয়ে করপোরেশন টোল আদায়ে আরও আধুনিক সিস্টেম ইন্সটলেশন করবে ডিসেম্বরের মধ্যে। তখন সক্ষমতা আরও বাড়বে ও দ্রুত টোল আদায় হবে। এখন ঘণ্টায় এক হাজার থেকে ১ হাজার ২০০ গাড়ির টোল আদায় করা যাচ্ছে, তখন আরও বেশি হবে।
তিনি আরও বলেন, এখন মাওয়া প্রান্তে ক্যাশ ট্রানজেকশনে টোল আদায় হচ্ছে, পাশাপাশি একটি হাইব্রিড লেনে ক্যাশ ও ইলেকট্রনিক ট্রানজেকশনের লেন রয়েছে। চূড়ান্ত পর্যায়ে টোল প্লাজায় একটি ইটিসি লেনও থাকবে। এছাড়া ইমারজেন্সি লেন থাকবে।