সোমবার (৮ আগস্ট) রাত ১২টার দিকে চীনা দূতাবাস এক ফেসবুক পোস্টে এ কথা জানায়। ওই পোস্টে জানানো হয়, যেসব শিক্ষার্থীর চীনের রেসিডেন্ট পারমিট আছে তাদের আর ভিসার প্রয়োজন হবে না। তবে যেসব শিক্ষার্থীর রেসিডেন্ট পারমিট নেই এবং ২০২০ থেকে ২০২২ সালের মধ্যে নিবন্ধিত হয়েছে তাদের সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে লিখিত অনুমতি ‘ব্যাক টু ক্যাম্পাস নোটিশ’ নিয়ে স্টুডেন্ট ভিসা নোটিফিকেশনসহ আবেদন করতে হবে। অনলাইনে https://cova.mfa.gov.cn ভিসার আবেদন করা যাবে। এ বিষয়ে আরও তথ্য ইমেইলে chineseembassy.dhk@gmail.com জানা যাবে।
চীনা দূতাবাস জানায়, লিখিত অনুমতি ও ভিসা পাওয়ার পর ফ্লাইট বুকিং করা যাবে। গুয়াংঝু ও কুনমিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্যিক ফ্লাইট চলমান রয়েছে। প্রয়োজনে ফ্লাইট ভাড়া করার বিষয়টিও বিবেচনায় রয়েছে।
ফ্লাইটে ওঠার ৪৮ ঘণ্টা আগে শিক্ষার্থীদের দুটি নেগেটিভ সনদ প্রয়োজন হবে। দুটিতেই যারা নেগেটিভ তাদের গ্রিন হেলথ কার্ড দেওয়া হবে। পরীক্ষাগুলো চাইনিজ মানদণ্ড অনুযায়ী হতে হবে, ব্যত্যয়ের কারণে ফ্লাইটে চড়ার অনুমতি নাও মিলতে পারে।
শিক্ষার্থীদেরও অন্য যাত্রীদের মতো নিজ খরচে ৫+৩ দিন নির্ধারিত হোটেলে নিজ খরচে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।
প্রসঙ্গত, করোনার কারণে দুই বছরের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের সোমবার থেকে আবার ভিসা দেওয়া শুরু করেছে চীন।