শুক্রবার (১২ আগস্ট) গণমাধ্যম কর্মীদের এসব কথা বলেন তিনি।
নুর মোহাম্মদ মজুমদার বলেন, মালিক-পরিবহন শ্রমিকদের প্রতিনিধিদের সঙ্গেও আমাদের কথা হয়েছে। কেউ ওয়েবিলের নামে ভাড়া বেশি নিলে গাড়ি ডাম্পিং করা হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।
তিনি আরো বলেন, আমরা এরই মধ্যে ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছি। ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে মামলা-জরিমানা আদায় কার্যক্রম চলমান। এরপরও বাড়তি ভাড়া আদায় বন্ধ না হলে গাড়ি ডাম্পিংসহ আরো কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গত শুক্রবার (৫ আগস্ট) জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানো হয়। এতে ডিজেলের দাম লিটারে ৩৪ টাকা, অকটেনের দাম লিটারে ৪৬ টাকা আর পেট্রলের দাম লিটারে ৪৪ টাকা বাড়ে।
এদিকে, জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার অজুহাতে গণপরিবহনে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় শুরু হয়। পরে বিআরটিএ-মালিক সমিতি বৈঠকে ভাড়া সমন্বয় করা হয়। এরপরও ওয়েবিল-চেকারের নামে আদায় করা হয় বাড়তি ভাড়া। এতে বাধ্য হয়ে ওয়েবিল ও চেকার পদ্ধতি বাতিল করার ঘোষণা দেয় ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতি। তবু বাড়তি ভাড়া আদায় বন্ধ না হওয়ায় অভিযান চালায় বিআরটিএ। অভিযোগের প্রমাণ পাওয়ায় মামলা ও জরিমানা আদায় করা হয়।