তিনি বলেন, ‘এই নিম্নচাপটি থেকে ঘূর্ণিঝড় হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এটি বর্তমানে ভারতের উপকূলের কাছে আছে। উত্তর উড়িষ্যা-পশ্চিমবঙ্গ উপকূলের অদূরে উত্তরপশ্চিম বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। অল্প সময়ের মধ্যেই এটি উপকূলে উঠে যাবে।’
ছানাউল হক মন্ডল বলেন, ‘উপকূলে উঠার পর বৃষ্টিতে এটি দুর্বল হয়ে যাবে। এর ফলে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে ঝড়ো হাওয়াসহ ভারি বৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। পাশাপাশি বায়ুতাড়িত জলোচ্ছ্বাস থাকবে। এই জলোচ্ছ্বাসের কারণে দুই থেকে চার ফুট পানির উচ্চতায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হবে। একইসঙ্গে সমুদ্র বন্দরগুলো, উত্তর বঙ্গোপসাগর ও বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকায় ঝাড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে।’
এ আবহাওয়াবিদ আরও বলেন, ‘চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরগুলোকে ৩ নম্বর স্থানীয় সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এজন্য উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারগুলোকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে।’