আগের ট্রাস্টি বোর্ডের সাতজনকে নতুন বোর্ডে রাখেনি সরকার। এদের মধ্যে চারজন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় কারাগারে আছেন। তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। মঙ্গলবার ট্রাস্টি বোর্ড পুনর্গঠনের বিষয়ে আদেশ জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
পুনর্গঠিত ট্রাস্টি বোর্ডে বাদ পড়েছেন বিদায়ী বোর্ডের চেয়ারম্যান আজিম উদ্দিন আহমেদ এবং সদস্য বেনজির আহমেদ, আজিজ আল কায়সার, এমএ কাশেম, রেহানা রহমান, মোহাম্মদ শাহজাহান ও নুরুল এইচ খান। এর মধ্যে বেনজির আহমেদ, এমএ কাশেম, রেহানা রহমান ও মোহাম্মদ শাহজাহান আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে দুদকের মামলায় উচ্চ আদালতের নির্দেশে কারাগারে আছেন।
পুনর্গঠিত বোর্ডে উদ্যোক্তা ট্রাস্টি হিসেবে আছেন - এমএ কালাম, এসএম কামাল উদ্দিন, আবুল কাশেম, ইয়াসমিন কামাল, এএসএফ রহমান ও ফৌজিয়া নাজ। তারা আগের বোর্ডেও ছিলেন।
নতুন ট্রাস্টি বোর্ডে শিক্ষাবিদ হিসেবে আছেন- নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম, যিনি আগের বোর্ডে পদাধিকার বলে সদস্য ছিলেন। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশে বলা হয়েছে, আইনানুযায়ী দায়িত্বরত উপাচার্যও বোর্ডের এই তালিকায় যুক্ত হবেন।
নতুন বোর্ডে উদ্যোক্তা ট্রাস্টির উত্তরাধিকারী হিসেবে রাখা হয়েছে জুনাইদ কামাল আহমাদ, তানভীর হারুন এবং উদ্যোক্তা জাভেদ মুনির আহমেদ, ফাইজা জামিল ও শীমা আহমেদকে। তাদের মধ্যে পরের তিনজন নতুন যুক্ত হলেন।