এছাড়া শনিবার (২০ আগস্ট) সোনালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এ আলোচনাসভা, দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সোনালী ব্যাংকের সিইও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আতাউর রহমান প্রধান।
ব্যাংকের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. মুরশেদুল কবীরের সভাপতিত্বে সভায় অন্যান্যদের মধ্যে ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর নিরঞ্জন চন্দ্র দেবনাথ, বেগম সঞ্চিয়া বিনতে আলী, সম্মাননা অনুষ্ঠানের আহ্বায়ক ও জেনারেল ম্যানেজার মো. রেজাউল করিমসহ ব্যাংকের জেনারেল ম্যানেজার, নির্বাহী ও সংবর্ধিত বীর মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন।
সিইও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আতাউর রহমান প্রধান বলেন, সোনালী ব্যাংকে প্রায় হাজারের মতো মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা-কর্মচারী ছিলেন, যা অন্য কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠানে নেই। জাতির এ সূর্য সন্তানেরা সোনালী ব্যাংককে এগিয়ে নিতে সবসময় পাশে থেকেছেন। তাদের অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আজ জাতির জনকের শোক দিবসের আলোচনাসভায় এ সম্মাননা দেওয়া হলো।
জাতির জনক নিজেই এ সোনালী ব্যাংকের নামকরণ করেন। তার স্বপ্ন বাস্তবায়নে সোনালী ব্যাংকের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের এগিয়ে আসতে হবে। যাতে দেশে ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত, শোষণহীন ও গতিশীল অর্থনৈতিক ব্যবস্থা নিশ্চিত করা যায়।
তিনি আরও বলেন, সোনালী ব্যাংকে তার সময়কালে ব্যাংকটিকে একটি আধুনিক ও গতিশীল ব্যাংক হিসেবে গড়ে তুলতে সবার সহযোগিতার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ জানান। আজ ৩৯৪ জন বীর মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মানিত করতে পারায় তিনি নিজেকেও ভাগ্যবান মনে করেন। এসময় তিনি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫আগস্ট নিহত শহীদদের গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।