এর আগেও হবিগঞ্জের কয়েকটি এলাকা রেড জোন হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানেও সাধারণ ছুটি বলবৎ রয়েছে। রেড জোন এলাকাগুলোতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। মঙ্গলবার (২৩ জুন) এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
এর আগে রবিবার (২১ জুন) ১০ জেলার বিভিন্ন এলাকা এবং ২২ জুন ৫ জেলার বিভিন্ন এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করে এসব এলাকায় সাধারণ ছুটি দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার জারি করা প্রজ্ঞাপন বলা হয়েছে, শুধু লাল অঞ্চল (রেড জোন) ঘোষিত এলাকায় উল্লেখিত সময়ের জন্য এই সাধারণ ছুটি থাকবে। লাল অঞ্চল ঘোষিত এলাকায় বসবাসরত সব সরকারি, আধা-সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধা-স্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ ও বেসরকারি অফিস, প্রতিষ্ঠান/সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে এ ছুটি প্রযোজ্য হবে। জরুরি পরিষেবা সাধারণ ছুটির আওতাবহির্ভূত থাকবে বলেও আদেশে উল্লেখ করা হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সাধারণ ছুটি ঘোষণার দিন থেকে রেড জোনে ২১ দিন ছুটি থাকবে। কোন কোন রেড জোনে কোন ২১ দিন সাধারণ ছুটি থাকবে তাও আদেশে বলা হয়েছে।
৩ জেলার যেসব এলাকা রেড জোন:
কক্সবাজার জেলার সদর উপজেলার কক্সবাজার পৌরসভা, ২ নম্বর ওয়ার্ড, টেকনাফ পৌরসভা, উখিয়া উপজেলার রাজাপালং ইউনিয়নের ২, ৫, ৬, ৯ নম্বর ওয়ার্ড। রাজাপালং ইউনিয়নের কোটবাড়ি বাজার ও থাইখালী বাজার।
মাগুরা জেলার ঢাকা-ঝিনাইদহ-মেহেরপুর মহাসড়ক সংলগ্ন মাগুরা পৌরসভার আওতাধীন একতা কাঁচাবাজার এবং ভায়না মোড়ের দক্ষিণে ৪ নম্বর ওয়ার্ডের খানপাড়া ও পিটিআইপাড়া এলাকা।
খুলনা সিটি করপোরেশনের ১৭ ও ২৪ নম্বর ওয়ার্ড। রূপসা উপজেলার আইচগাতি ইউনিয়ন। হবিগঞ্জের বাহুবল উপজেলার বাহুবল ইউনিয়ন।