এদিকে দাম কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ কোম্পানিটির শেয়ার কিনতে আগ্রহী না হওয়ায় সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হযেছে মাত্র ৪৩ লাখ ৫১ হাজার টাকা। আর প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন হয়েছে ১০ লাখ ৮৭ হাজার টাকা।
অপরদিকে শেয়ারের দাম কমেছে ১০ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি শেয়ারের দাম কমেছে ৫০ পয়সা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির শেয়ার দাম দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ৫০ পয়সা, যা তার আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ৫ টাকা।
ডিএসইর তথ্য অনুযায়ী, কোম্পানিটি ২০১৬ সাল থেকে লোকসানে নিমজ্জিত রয়েছে। ফলে শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ না দেয়ায় ২০১৫ সালের পর থেকে জেড গ্রুপে রয়েছে।
কোম্পানিটি মোট শেয়ারের ৩০ দশমিক ৪৫ শতাংশ রয়েছে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের হাতে। বাকি শেয়ারের মধ্যে ৫০ দশমিক ৫৩ শতাংশ রয়েছে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে। আর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১৮ দশমিক ৩৮ শতাংশ এবং বিদেশিদের কাছে দশমিক শূন্য ৬৪ শতাংশ শেয়ার আছে।
ঢাকা ডাইংয়ের পরেই গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর তালিকায় ছিল এক্সিম ব্যাংক। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ৭ দশমিক ৫৩ শতাংশ। এর পরেই রয়েছে বেক্সিমকো সিনথেটিক। সপ্তাহজুড়ে এই কোম্পানিটির শেয়ার দাম কমেছে ৬ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
এছাড়া গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা- জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশনের ৪ দশমিক ১৭ শতাংশ, বাংলাদেশ ওয়াল্ডিংয়ের ৩ দশমিক ৩৮ শতাংশ, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের ২ দশমিক ৬৫ শতাংশ, দেশ গার্মেন্টসের ১ দশমিক ৬২ শতাংশ, ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১ দশমিক ৩০ শতাংশ, আইসিবি এএমসিএল সেকেন্ড মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১ দশমিক ২৮ শতাংশ এবং ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ১ দশমিক ২০ শতাংশ দাম কমেছে।