বিএসইসি জানিয়েছে, প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের মাধ্যমে কোম্পানিটি পুঁজিবাজার থেকে ১০০ কোটি টাকা সংগ্রহ করবে। এ টাকা দিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ব্যবসা সম্প্রসারণ, ব্যাংক ঋণ পরিশোধ এবং প্রাথমিক গণপ্রস্তাবের খরচ মেটাবে।
বিডিংয়ে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণে আইপিওতে শেয়ারের বিক্রয় মূল্য নির্ধারিত হবে। এর ওপর নির্ভর করবে আইপিওতে কোম্পানি কতগুলো শেয়ার ইস্যু করবে।
কোম্পানিটির ২০১৯ সালের ৩০শে জুন সমাপ্ত সময়ে পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতিসহ শেয়ার নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ২৪৩ টাকা ১৬ পয়সা এবং পুনর্মূল্যায়ন সঞ্চিতি বাদে শেয়ার নিট সম্পদ মূল্য (এনএভি) দাঁড়িয়েছে ১৩৮ টাকা ৫৩ পয়সা। গত পাঁচ বছরের আর্থিক বিবরণী অনুযায়ী শেয়ারপ্রতি আয় গড় হারে হয়েছে ২৮ টাকা ৪২ পয়সা।
ওয়ালটন হাইটেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডকে আইপিওতে আনতে ইস্যু ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছে এএএ ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড।।