বিশেষ করে নগরীর বন্দরবাজার, জিন্দাবাজার, বারুতখানা, হাওয়াপাড়া, নাইওরপুল, মির্জাজাঙ্গাল, লালাদিঘির পাড়, মাছিমপুর, মনিপুরী রাজবাড়ি, জালালাবাদ, দরগাহ গেটে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বারুতখানা এলাকার কয়েকটি দোকান এবং দর্শন্দেউড়ি, জালালাবাদ হাউজ, ইদ্রিছ মার্কেট ও রাজা ম্যানশনের ভেতরে ঢুকে পড়েছে পানি। রাস্তায় হাঁটুসমান পানি থাকায় যানবাহন চলাচল বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ধীরগতির কারণে অনেক সড়কে দেখা দিয়েছে যানজট।
টানা বৃষ্টিতে নগরীর বেশ কয়েকটি এলাকা পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ায় সাধারণ মানুষ ও এলাকাবাসী দোষারোপ করছেন নগর কর্তৃপক্ষকে। তারা এই জলাবদ্ধতার জন্য সিটি কর্পোরেশনের উদাসীনতাকে দায়ী বলে মনে করছেন।অনেকে বলছেন, ড্রেনেজ সিস্টেম যদি সঠিক সময় সংস্কার করে রাখা হতো, তাহলে এই ভোগান্তি জনগণকে পোহাতে হতো না। বার বার এই ভোগান্তির পর সিসিকের টনক না নড়ায় অনেকেই ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
সিলেট আবহাওয়া অফিসের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ সাইদ চৌধুরী বলেন, আজ সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে ১০৮.২ মিলিমিটার। রোববার মোট বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল ১৩.৫ মিলিমিটার। এর আগের দিন ছিল ১১৬.২ মিলিমিটার। বৃষ্টিপাতের পরিমাণ আগামীকাল থেকে কমে আসবে বলে জানিয়েছেন তিনি।