শেয়ারবাজারে দেশি বিনিয়োগ বাড়ছে

শেয়ারবাজারে দেশি বিনিয়োগ বাড়ছে
দেশের শেয়ারবাজারে সম্প্রতি কিছুটা ঊর্ধ্বমুখীতার দেখা মিলেছে। গত এক মাসে দেশি বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বেড়েছে প্রায় ১১ হাজার। কিছুটা হলেও ফুরফুরে অবস্থায় রয়েছে শেয়ারবাজার। মূলত দেশি বিনিয়োগকারীদের ওপর ভর করেই শেয়ারবাজার এমন চাঙ্গা হয়ে উঠেছে। এসময় বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) হিসাবের সংখ্যা বেড়েছে ১০ হাজারের ওপরে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

সূত্র মতে, জুলাই মাসের শেষ কার্যদিবস বা ৩১ জুলাই বিও হিসাব ছিল ১৮ লাখ ৩৩ হাজার ৮৮৪টি, যা বেড়ে এখন (৫ সেপ্টেম্বর) দাঁড়িয়েছে ১৮ লাখ ৪৪ হাজার ৫৮টিতে। অর্থাৎ গেলো এক মাসে ১০ হাজার ১৭৪টি বিও হিসাব বেড়েছে।

আরও জানা যায়, বর্তমানে পুরুষ বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব আছে ১৩ লাখ ৭৬ হাজার ৭২১টি। জুলাই শেষে এই সংখ্যা ছিল ১৩ লাখ ৬৮ হাজার ৯৬৫টি। অর্থাৎ এক মাসের ব্যবধানে পুরুষ বিনিয়োগকারীদের হিসাব ৭ হাজার ৭৫৬টি বেড়েছে।

বর্তমানে নারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৫১ হাজার ৩৮৪টি। জুলাই শেষে এই সংখ্যা ছিল ৪ লাখ ৪৯ হাজার ১০৫টি। এ হিসাবে এক মাসে নারী বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব বেড়েছে ২ হাজার ২৭৯টি।

গত এক মাসে কোম্পানি বিও হিসাব বেড়েছে ১৩৯টি। বর্তমানে কোম্পানি বিও হিসাব রয়েছে ১৫ হাজার ৯৫৩টি। জুলাই শেষে এই সংখ্যা ছিল ১৫ হাজার ৮১৪টিতে।

এদিকে ব্যক্তি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে বর্তমানে দেশি বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব আছে ১৭ লাখ ৬৪ হাজার ৬৮২টি। যা জুলাই শেষে ছিল ১৭ লাখ ৫৩ হাজার ৮০৯টি। অর্থাৎ এক মাসে দেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব বেড়েছে ১০ হাজার ৮৭৩টি।

অন্যদিকে বর্তমানে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নামে বিও হিসাব রয়েছে ৬৩ হাজার ৪২৩টি। জুলাই শেষে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব ছিল ৬৪ হাজার ২৬১টিতে। অর্থাৎ এক মাসে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের বিও হিসাব কমেছে ৮৩৮টি।

আর্কাইভ থেকে

আরও পড়ুন

ফু-ওয়াং সিরামিকের লভ্যাংশ অনুমোদন
এক বছরে ডিএসইর বাজার মূলধন বেড়েছে ২০ হাজার কোটি টাকা
ডিএসইতে মোবাইল গ্রাহক-লেনদেন দুটোই কমেছে
বছরজুড়ে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্তির অনুমোদন পেয়েছে ৯ কোম্পানি
পুঁজিবাজারে লেনদেন বন্ধ আজ
বছরের ব্যবধানে পুঁজিবাজারে লেনদেন বেড়েছে ৪০ শতাংশ
রবিবার পুঁজিবাজার বন্ধ থাকলেও চলবে দাপ্তরিক কার্যক্রম
লোকসানে ৮ খাতের বিনিয়োগকারীরা
সাপ্তাহিক রিটার্নে মুনাফায় ১০ খাতের বিনিয়োগকারীরা
খাতভিত্তিক লেনদেনের শীর্ষে প্রকৌশল খাত