ইউনিক্যাপ সিকিউরিটিজের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ওয়ালি-উল ইসলাম বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) অর্থসংবাদকে বলেন, কোভিড-১৯ এর প্রভাবে লকডাউনের কারনে প্রায় ২ মাস ৫ দিন বন্ধ ছিলো দেশের পুঁজিবাজার।একই সঙ্গে শেয়ারবাজার চালু হলেও ফ্লোর প্রাইজের কারণে আমরা কোন ধরণের লেনদেন করতে পারিনি। ফলে স্টক এক্সচেঞ্জকে দেওয়া ২৪ জুনের রিপোর্টে আমাদের কিছু ঘাটতি ছিলো এবং তা পূরনে এক মাস সময় দিয়েছে।আমরা সেই ঘাটতি একমাসের আগেই পূরন করেছি। গত ১৪ জুলাইয়ের মধ্যে আমরা সব ঘাটতি পুরণ করেছি। ঘাটতি পূরণ করে এখন আরও বেশি আছে।আমরা আগামী ২০ জুলাই ডিএসইতে এ রিপোর্ট জমা দিব।
এদিকে গত ৮ জুলাই ডিএসইর পর্ষদ সভায় ম্যানেজমেন্টের পক্ষ থেকে একটি প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়। সে সময় প্রায় ১৭ হাউস সরেজমিন পরিদর্শনে যায় ডিএসই।তখন প্রায় ৪০ হাউসে গ্রাহকদের জমা করা অর্থে ঘাটতির তথ্য পায় ডিএসই।চলিত মাসের মধ্যে সবাইকে ঘাটতি পূরণের নির্দেশ দিয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন-বিএসইসি।