আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টেস এর যুগপোযোগী অফার, সুশাসন, প্রতিযোগীদের তুলনায় শক্তিশালী আর্থিক অবস্থান, বিভিন্ন ব্যাবসা সফল চুক্তি এবং বিনিয়োগ, স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক গ্রাহকদের জন্য বিভিন্ন সময় উপযোগী ও উদ্ভাবনী সমাধান এই পুরস্কার পাওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে ।
এবিষয়ে আইডিএলসি ফাইন্যান্স এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরিফ খান অর্থসংবাদকে বলেন, ধারাবাহিকভাবে এ পুরস্কার প্রাপ্তি ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকিং খাতে আমাদের নেতৃত্ব এবং উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা প্রদানের পারদর্শিতা সম্পর্কে ধারণা দেয়।পর পর তৃতীয়বারের মতো এই পুরষ্কার অর্জন এটাই প্রমান করে যে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টসই বাংলাদেশের সেরা মার্চেন্ট ব্যাংক।এর ফলে আমোদের ইমেজ ধরে রাখার দায়িত্ববোধ আরও বেড়েছে। আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্ট কমপ্লায়েন্স মেনে দীর্ঘদিন পুঁবিাজারে কাজ করছে। আমরা আরও বড় বড় কোম্পানীকে পুঁজিবাজারে নিয়ে আসবো।টেলিকম কোম্পানি ‘রবি’কে পুঁজিবাজারে আনতে কাজ করছি।আমরা চাই আমাদের মাধ্যমে যারা পুঁজিবাজারে আসবে তারা যেন ভালো ট্রানজেকশনাল হয়।এর আগে আমরা বার্জার আইপিওতে এনেছিলাম ১২০ টাকা করে, সেটার দাম এখনও ২ হাজার টাকা, ম্যারিকো আইপিওতে এনেছিলাম ৮০ টাকা করে, সেটা এখন ১ হাজার ৭০০ টাকা।যারা গুড প্র্যাকটিস করে, একাউন্টস বিশ্বাসযোগ্য, সেইসব বড় কোম্পানিগুলোকে পুঁজিবাজারে আনতে চাই।
এ অর্জনের বিষয়ে আইডিএলসি ইনভেস্টমেন্টস এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. মনিরুজ্জামান অর্থসংবাদকে বলেন,তৃতীয়বারের মতো এরকম আন্তর্জাতিক একটা অর্জনের ফলে আমরা আরও ভালো কাজ করতে অনুপ্রেণা পাবো। বাংলাদেশে যতগুলো ইনভেষ্টমেন্ট ব্যাংক রয়েছে তার মধ্য থেকে আইডিএলসিকে বেস্ট ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংক’ পুরস্কার মনোনীত করেছে ফলে আমরা আরও ভলো কাজ করে দেশের পুঁজিবাজারে ভুমিকা রাখতে পারবো।
১৯৯২ সালে প্রতিষ্ঠিত, "ইউরোমানি অ্যাওয়ার্ডস ফর এক্সিলেন্স" বিশ্বব্যাপী ব্যাংকিং শিল্পে প্রথম সারির একটি পুরস্কার। আইডিএলসি ২০১৮ এবং ২০১৯ সালেও এই পুরস্কার অর্জন করে এবং এ বছরেরটিসহ এটি তাদের টানা তৃতীয় বারের মতো অর্জন।