এদিকে, দাম কমে যাওয়ার পরও বিনিয়োগকারীদের একটি অংশ তাদের শেয়ার কিনতে আগ্রহী না হওয়ায় সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির লেনদেন হয়েছে ১৯ কোটি ২৪ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। আর প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন হয়েছে ৩ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা।
অপরদিকে শেয়ারের দাম কমেছে ১৯ দশমিক ৫৪ শতাংশ। টাকার অঙ্কে প্রতিটি কোম্পানির শেয়ারের দাম কমেছে ১৬ টাকা ২০ পয়সা। সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস শেষে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দাম দাঁড়িয়েছে ৬৬ টাকা ৭০ পয়সা, যা তার আগের সপ্তাহ শেষে ছিল ৮২ টাকা ৯০ পয়সা।
১৯ কোটি ৯৯ লাখ ৭০ হাজার টাকা পরিশোধিত মূলধনের কোম্পানিটির শেয়ার সংখ্যা এক কোটি ৯৯ লাখ ৯৬ হাজার ৬০০টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তা ও পরিচালকদের কাছে আছে ৩০ দশমিক ৬১ শতাংশ। বাকি শেয়ারের মধ্যে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে ৫৭ দশমিক ৩১ শতাংশ। আর প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে ১২.০৮ শতাংশ শেয়ার আছে।
সিনোবাংলা ইন্ডাস্ট্রিজের পরেই গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর তালিকায় ছিল নর্দান জুট। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ১৭ দশমিক ৮৫ শতাংশ। এর পরেই রয়েছে প্রোগ্রেসিভ লাইফ ইনস্যুরেন্স। সপ্তাহজুড়ে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম কমেছে ১৭ দশমিক ৬৬ শতাংশ।
এছাড়া গত সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ হারানোর শীর্ষ ১০ প্রতিষ্ঠানের তালিকায় থাকা- এএসইএমএল এফবিএলএসএল গ্রোথ ফান্ডের ১৬ দশমিক ১৯ শতাংশ, ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্সের ১৫.০৫ শতাংশ, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৫ শতাংশ, সোনারগাঁও টেক্সটাইলের ১৪ দশমিক ৭০ শতাংশ, ঢাকা ইনস্যুরেন্সের ১৪ দশমিক ৬৬ শতাংশ, রিং সাইন টেক্সটাইলের ১৪ দশমিক ২৯ শতাংশ এবং গোল্ডেন হারভেস্টের ১৩ দশমিক ৪৩ শতাংশ দাম কমেছে।