শেখ হাসিনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. প্রফুল্ল সি সরকার, বরিশাল গ্লোবাল ভিলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আনিসুজ্জামান, কানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এইচ এম জহিরুল হক, গ্রিন ইউনিভার্সিটির এমবিএ প্রোগ্রামের পরিচালক অধ্যাপক ড. গোলাম আহমেদ ফারুকী, জার্নালিজম অ্যান্ড মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. আফজাল হোসেন খান সমঝোতা স্মারক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ থেকে বিআরসিসির পরিচালক অধ্যাপক ইসলাম মোঃ হাসনাত এবং এনজেআইটিট‘র সেক্রেটারি মিসেস জাই লিলি স্ব-স্ব প্রতিষ্ঠানের পক্ষে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেন।
অনুষ্ঠানটি অফলাইন এবং অনলাইন উভয়ই মাধ্যমে চীনের নানজিং ও গুয়াংজু এবং বাংলাদেশ থেকে অতিথিরা একই সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। পুরো অনুষ্ঠানটি তিনটি ভিন্ন গন্তব্য থেকে সুন্দরভাবে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করা হয়েছে। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে সু-সম্পর্ক গড়ে তোলার একটি উদাহরণ স্থাপন করেছে।
সেশনে চীন থেকে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন মিসেস জাই লিলি, এনজেআইটিটি-এর সেক্রেটারি, মিঃ লেভি গুঞ্জা, গুয়াংজুতে অ্যাঙ্গোলা প্রজাতন্ত্রের কনস্যুলেট জেনারেল এবং ইঞ্জি. শেখ কোরবাল আলী। বিআরসিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মারুফ মোল্লা চীন থেকে অনুষ্ঠানটি আয়োজন করেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চলনা করেন বাংলাদেশ থেকে জনাব সাদাফ জুবায়ের এবং ঢাকা থেকে মিস চেন ইয়াও বক্তৃতার চীনা ভাষায় অনুবাদ করেন।
অনুষ্ঠানে বক্তারা চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে বিশেষ করে শিক্ষা ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে সহযোগিতার কথা তুলে ধরেন। এছাড়াও বক্তারা তরুণ প্রজন্মের উন্নত ভবিষ্যৎকে সমর্থন করতে বাংলাদেশ ও চীনের মধ্যে সাংস্কৃতিক ও শিক্ষামূলক উদ্যোগের আরও বেশি বিনিময়ের আহ্বান জানান। অনুষ্ঠানটিতে চীন ও বাংলাদেশ উভয় দেশ থেকে অংশগ্রহনের গ্রহনের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশনা করা হয়।