পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সি পার্ল বীচ রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা লিমিটেডর ১৮ লাখ ৮০ হাজার শেয়ার আগামি ১৬ জানুয়ারি বিক্রয়যোগ্য (লক ফ্রি) হবে। ইবিএল সিকিউরিটিজ লিমিটেড সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) সি পার্ল বীচ থেকে ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করা হয়। এর মধ্যে ৫০ শতাংশ বা ৭৫ লাখ শেয়ার পেয়েছে যোগ্য বিনিয়োগকারীরা। যার ২৫ শতাংশ বা ১৮ লাখ ৮০ হাজার শেয়ার আগামি ১৬ জানুয়ারি বিক্রয়যোগ্য হবে।
পাবলিক ইস্যু রুলস অনুযায়ি, উদ্যোক্তা/পরিচালক ও ১০ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ারধারনকারীদের জন্য ৩ বছর লক-ইন প্রযোজ্য হবে। এছাড়া উদ্যোক্তা/পরিচালক ও ১০ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ারধারনকারীদের হস্তান্তরকৃত শেয়ারে লক-ইন ৩ বছর, আইপিও অনুমোদনের ৪ বছর পূর্বে ইস্যুকৃত শেয়ারে ১ বছর, অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে ১ বছর ও বাকি অন্যসব শেয়ারে ২ বছর লক-ইন রাখা হবে। আর আইপিওতে প্রাপ্ত যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মোট শেয়ারের ৫০ শতাংশ লক-ইন থাকে। এরমধ্যে ২৫ শতাংশ শেয়ারে ৬ মাস ও বাকি ২৫ শতাংশ শেয়ারে ৯ মাস লক-ইন থাকে। যা কোম্পানির লেনদেনের প্রথম দিন থেকে হিসাবযোগ্য।
প্রাথমিক গণপ্রস্তাবে (আইপিও) সি পার্ল বীচ থেকে ১ কোটি ৫০ লাখ শেয়ার ইস্যু করা হয়। এর মধ্যে ৫০ শতাংশ বা ৭৫ লাখ শেয়ার পেয়েছে যোগ্য বিনিয়োগকারীরা। যার ২৫ শতাংশ বা ১৮ লাখ ৮০ হাজার শেয়ার আগামি ১৬ জানুয়ারি বিক্রয়যোগ্য হবে।
পাবলিক ইস্যু রুলস অনুযায়ি, উদ্যোক্তা/পরিচালক ও ১০ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ারধারনকারীদের জন্য ৩ বছর লক-ইন প্রযোজ্য হবে। এছাড়া উদ্যোক্তা/পরিচালক ও ১০ শতাংশ বা তার বেশি শেয়ারধারনকারীদের হস্তান্তরকৃত শেয়ারে লক-ইন ৩ বছর, আইপিও অনুমোদনের ৪ বছর পূর্বে ইস্যুকৃত শেয়ারে ১ বছর, অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে ১ বছর ও বাকি অন্যসব শেয়ারে ২ বছর লক-ইন রাখা হবে। আর আইপিওতে প্রাপ্ত যোগ্য বিনিয়োগকারীদের মোট শেয়ারের ৫০ শতাংশ লক-ইন থাকে। এরমধ্যে ২৫ শতাংশ শেয়ারে ৬ মাস ও বাকি ২৫ শতাংশ শেয়ারে ৯ মাস লক-ইন থাকে। যা কোম্পানির লেনদেনের প্রথম দিন থেকে হিসাবযোগ্য।
