প্রথম আধাঘণ্টার লেনদেনে প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) প্রায় ৪০ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে। এতে প্রধান মূল্যসূচক বেড়েছে ১৪ পয়েন্ট। আর লেনদেনে হয়েছে প্রায় ৩০০ কোটি টাকা।
ডিএসইর পাশাপাশি অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) মূল্যসূচকে ঊর্ধ্বমূখী রয়েছে। এ বাজারটিতেও সূচক ঊর্ধ্বমুখী থাকার পাশাপাশি দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ার।
অবশ্য ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ যে কয়টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিটের দাম বেড়েছে বা কমেছে, তার তুলনায় দাম অপরিবর্তিত থাকার পরিমাণ বেশি। আর সিএসইর দাম বাড়ার সংখ্যা বেশি।
বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, এদিন ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয় বেশি সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বাড়ার মাধ্যমে। ফলে লেনদেন শুরু হতেই ডিএসইর প্রধান সূচক ১৫ পয়েন্ট বেড়ে যায়। লেনদেনের ২০ মিনিটের মাথায় সূচকটি ২০ পয়েন্ট বেড়ে যায়। তবে এরপর সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছুটা কমতে দেখা যাচ্ছে। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১০টা ৬ মিনিটে ডিএসইতে ১১০টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও ইউনিট দাম বাড়ার তালিকায় নাম লিখিয়েছে। বিপরীতে দাম কমেছে ৭১টির। আর ১৩৭টির দাম অপরিবর্তিত রয়েছে।
এতে ডিএসইর প্রধান সূচক বেড়েছে ১২ পয়েন্ট। তবে, অপর দুই সূচকের মধ্যে ডিএসই-৩০ সূচক বেড়েছে ৭ পয়েন্ট। আর ডিএসই শরিয়াহ্ সূচক ৪ পয়েন্ট বেড়েছে। এ সময় পর্যন্ত ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৩১৯ কোটি ২৫ লাখ টাকা।
অপর শেয়ারবাজার সিএসইর সার্বিক সূচক সিএএসপিআই ২ পয়েন্ট বেড়েছে। লেনদেন হয়েছে ২ কোটি ৯ লাখ টাকা। লেনদেন অংশ নেওয়া ৭০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ৩৭টির, কমেছে ১৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১৯টির।