দীর্ঘ আড়াই কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের এ সেতু সিলেট বিভাগের সর্ববৃহৎ সেতু। সেতুর কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর থেকেই প্রতিদিন ভিড় জমান হাজার হাজার দর্শনার্থী। সেতুর কাজ শেষ হওয়ায় স্থানীয়দের মাঝে বইছে আনন্দের জোয়ার।
সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের সুনামগঞ্জ জেলার নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, আগামী ২৯ অক্টোবর রাণীগঞ্জ সেতু সহ জেলায় এক সাথে কয়েকটি সেতুর উদ্বোধন হবে। স্বল্প আকারে রাণীগঞ্জ সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। আমরা চেষ্টা করবো উদ্বোধনী অনুষ্ঠান আয়োজন করার।
২০১৭ সালে সেতুর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং তৎকালীন অর্থ ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী, বর্তমান পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান। অ্যাপ্রোচ সড়কসহ সেতুটির দৈর্ঘ্য আড়াই কিলোমিটার হলেও মুল সেতুর দৈর্ঘ্য ৭০২.৩২ মিটার ও প্রস্ত ১০.২৫ মিটার। সেতুর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয় ৯১ কোটি টাকা। বাকি ব্যয় ধরা হয়েছে অ্যাপ্রোচ সড়ক, টোলপ্লাজা, কালভার্ট ও স্থানীয় ইটাখলা নদীর উপর আরেকটি ছোট সেতু নির্মাণে।