পাশাপাশি পরিকল্পনা কমিশনের অনুকূলে ‘বিশেষ উন্নয়ন সহায়তা’ খাতে সরকারি অর্থায়ন বা জিওবি বাবদ সংরক্ষিত ৫০০ কোটি টাকা থেকে বরাদ্দ না দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। গত ২৬ জুলাই পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিবের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে অর্থ বিভাগ। চিঠির অনুলিপি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাংলাদেশ মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকসহ সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবের কাছেও পাঠানো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
মহামারি করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে আর্থিক প্রণোদনাসহ নানা পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে সরকার। এতে ব্যয় বেড়ে গেছে সরকারের। অন্যদিকে দেশের ব্যবসা-বাণিজ্য থমকে যাওয়ায় রাজস্ব আহরণে বড় ধরনের বিপর্যয় দেখা দিয়েছে। ফলে সরকার ব্যয় নিয়ন্ত্রণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে অর্থ বিভাগের সঙ্গে পরামর্শ ছাড়া সরকারি অর্থায়নে নতুন কোনো প্রকল্পে বরাদ্দ না দেয়ার নির্দেশ দিয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়।
পাশাপাশি পরিকল্পনা কমিশনের অনুকূলে ‘বিশেষ উন্নয়ন সহায়তা’ খাতে সরকারি অর্থায়ন বা জিওবি বাবদ সংরক্ষিত ৫০০ কোটি টাকা থেকে বরাদ্দ না দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। গত ২৬ জুলাই পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিবের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে অর্থ বিভাগ। চিঠির অনুলিপি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাংলাদেশ মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকসহ সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবের কাছেও পাঠানো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পাশাপাশি পরিকল্পনা কমিশনের অনুকূলে ‘বিশেষ উন্নয়ন সহায়তা’ খাতে সরকারি অর্থায়ন বা জিওবি বাবদ সংরক্ষিত ৫০০ কোটি টাকা থেকে বরাদ্দ না দেয়ার জন্য বলা হয়েছে। গত ২৬ জুলাই পরিকল্পনা বিভাগের সিনিয়র সচিবের কাছে এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে অর্থ বিভাগ। চিঠির অনুলিপি মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, বাংলাদেশ মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রকসহ সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সচিবের কাছেও পাঠানো হয়েছে। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আর্কাইভ থেকে