এর আগে, বিশ্ববাজারে ২০১৫ সালের শেষের দিকে ডলারের সবচেয়ে বড় পতন হয়েছিল। কারণ ওই সময় ডলারের সরবরাহ কমে যাওয়ায় অন্যান্য মুদ্রা- বিশেষ করে ইয়েন ও পাউন্ডের দাম বেড়েছিল।
ডলারের এই দরপতনের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার আক্রমনাত্মক মাত্রায় বাড়ানোর সম্ভাবনা কমল।
ফেডারেল রিজার্ভের দেওয়া বৃহস্পতিবারের তথ্যে দেখা গেছে, অক্টোবরে ভোক্তা মূল্যস্ফীতি ৭ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছিল। জানুয়ারির পর থেকে এটি সর্বনিম্ন হার এবং মূল্যস্ফীতি ৮ শতাংশ বাড়ার যে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছিল তার তুলনায় কম।
এই পরিস্থিতিতে বিশ্লেষকরা জানিয়েছেন, মুদ্রাস্ফীতি ধীরগতিতে কমে আসলেও ঋণগ্রহীতাদের জন্য ইতিবাচক। মুদ্রাস্ফীতি সহনীয় মাত্রায় নামিয়ে আনতে ১৮ মাস থেকে দুই বছরের মতো সময় লাগতে পারে।