কোম্পানিগুলোর ৪৭ লাখ ৭২ হাজার ১৪৬টি শেয়ার ১৪৮ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ২৪ কোটি ৫৪ লাখ ৫৭ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ অর্থাৎ ৭ কোটি ৪১ লাখ টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ইউনাইটেড পাওয়ারের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৫ কোটি ৪৯ লাখ ৯৪ হাজার টাকার এসকে ট্রিমসের এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ সিঙ্গারের ৩ কোটি ১২ লাখ ৬৩ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
এছাড়া উত্তরা ব্যাংকের ১৬ লাখ ৬১ হাজার টাকার, স্ট্যান্ডার্ড সিরামিকের ৫ লাখ ২৪ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ১৫ লাখ ২০ হাজার টাকার, সিলকো ফার্মার ৬৮ লাখ ৭২ হাজার টাকার, সী পার্লের ১ কোটি ৯০ লাখ ১৭ হাজার টাকার, প্রিমিয়ার ব্যাংকের ৩৪ লাখ ৩২ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্সের ৭ লাখ ৯০ হাজার টাকার, ফনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ১৫ লাখ ৪০ হাজার টাকার, প্যারামাউন্ট ইন্স্যুরেন্সের ২২ লাখ ২২ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ৭ লাখ ৯৮ হাজার টাকার, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ৩১ লাখ ৫০ হাজার টাকার, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৫৮ হাজার টাকার, আইএফআইসি ব্যাংকের ২২ লাখ ৯ হাজার টাকার, জেনেক্সের ৭ লাখ ৪২ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ৩৩ লাখ ১৮ হাজার টাকার, সেন্ট্রাল ফার্মার ১ কোটি ২৫ লাখ টাকার, বেক্সিমকো ফার্মার ৮৬ লাখ টাকার, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার, ব্র্যাক ব্যাংকের ২০ লাখ ৬৪ হাজার টাকার, বিকন ফার্মার ৮ লাখ ৬০ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ২৩ লাখ ৮০ হাজার টাকার এবং বৃটিশ আমেরিকান ট্যোবাকোর ৮৮ লাখ ৬২ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।