কোম্পানিগুলোর ৩ কোটি ৩৯ লাখ ৩৯ হাজার ৭০১টি শেয়ার ১০২ বার হাত বদল হয়েছে। এর মাধ্যমে কোম্পানিগুলোর ৮৪ কোটি ৭১ লাখ ১৪ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।
কোম্পানিগুলোর মধ্যে সর্বোচ্চ অর্থাৎ ২২ কোটি ৫১ লাখ ৫১ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে আইএফআইসি ব্যাংকের। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২০ কোটি ৭৪ লাখ ৪৭ টাকার বেক্সিমকো ফার্মার এবং তৃতীয় সর্বোচ্চ ৯ কোটি ৮০ লাখ ১৬ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে ব্র্যাক ব্যাংকের।
এছাড়া ইউনাইটেড পাওয়ারের ৪ কোটি ৯২ লাখ ৭০ হাজার টাকার, স্কয়ার ফার্মার ৯ লাখ ২৯ হাজার টাকার, সোনারবাংলা ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ৫৪ হাজার টাকার, সী পার্লের ৪ কোটি ৬২ লাখ ৩৫ হাজার টাকার, সন্ধানী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১৫ লাখ ৮১ হাজার টাকার, সায়হাম কটনের ১৭ লাখ ১৬ হাজার টাকার, রিপাবলিক ইন্স্যুরেন্সের ৬ লাখ ৮৬ হাজার টাকার, রেনেটার ৫ কোটি ৮৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ২৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার, পাইওনিয়ার ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ২১ হাজার টাকার, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১৫ লাখ ৪৬ হাজার টাকার, নিটল ইন্স্যুরেন্সের ৭ লাখ ২০ হাজার টাকার, নাহি অ্যালুমিনিয়ামের ১২ লাখ ৮০ হাজার টাকার, মুন্নু সিরামিকের ৩৪ লাখ ৮৭ হাজার টাকার, মেঘনা লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার, ম্যারিকোর ১ কোটি ১০ লাখ ৪০ হাজার টাকার, লাফার্জহোলসিমের ৩ কোটি ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার, লিগ্যাসি ফুটওয়্যারের ৬৬ লাখ ২৯ হাজার টাকার, জেএমআই সিরিঞ্জের ৩০ লাখ ৩২ হাজার টাকার, ইন্দো-বাংলা ফার্মার ৫১ লাখ ৭৬ হাজার টাকার, ফাইন ফুডসের ১ কোটি ৮০ লাখ ২৩ হাজার টাকার, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ৩০ লাখ ৫২ হাজার টাকার, ইস্টার্ন ইন্স্যুরেন্সের ৮ লাখ ৭ হাজার টাকার, দেশ গার্মেন্টসের ৪৭ লাখ ৪৫ হাজার টাকার, বিএসআরএম লিমিটেডের ২ কোটি ৪৫ লাখ ৭০ হাজার টাকার, বারাকা পাওয়ারের ৩ কোটি ৫ লাখ ৩০ হাজার টাকার এবং একমি ল্যাবরেটরিজের ৭ লাখ ৯ হাজার টাকার শেয়ার লেনদেন হয়েছে।