দেশের শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ৫১ কোম্পানি সোমবার (৩০ জানুয়ারি) দ্বিতীয় প্রান্তিকের অনিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। কোম্পানিগুলোর মধ্যে ১৯ শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) বেড়েছে। কমেছে ২৪টির। এছাড়াও ৮ কোম্পানিকে শেয়ার প্রতি লোকসান গুনতে হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
অর্থসংবাদের পাঠকদের জন্য প্রকাশিত আর্থিক প্রতিবেদন তুলে ধরা হলো।
আয় কমেছে যেসব কোম্পানির
ন্যাশনাল টি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ৫ টাকা ২১ পয়সা।
মুন্নু সিরামিক: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ১১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪৩ পয়সা।
এমএল ডাইং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) হয়েছে ০৪ পয়সা। গত বছর একই সময়ে ইপিএস হয়েছিল ১১ পয়সা।
মতিন স্পিনিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৮১ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ২ টাকা ৮৬ পয়সা।
ভিএফএস থ্রেড: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৭ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় ছিল ৪৯ পয়সা।
ওয়াটা কেমিক্যালস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫৩ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১ টাকা ৫১ পয়সা ইপিএস করেছিল।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার জেনারেশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১ টাকা ০২ পয়সা ইপিএস করেছিল।
বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ৮২ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৩ টাকা ৮২ পয়সা ইপিএস করেছিল।
জেএমআই সিরিঞ্জ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১ টাকা ৫০ পয়সা ইপিএস করেছিল।
আনোয়ার গ্যালভানাইজিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ০১ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২ টাকা ৫০ পয়সা ইপিএস করেছিল।
বিএসআরএম স্টিল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৭ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস হয়েছিল ২ টাকা ৪৬ পয়সা।
নাভানা সিএনজি: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৪ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ০৫ পয়সা ইপিএস করেছিল।
হামিদ ফেব্রিক্স: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১৫ পয়সা ইপিএস করেছিল।
একমি পেস্টিসাইডস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৮ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৫২ পয়সা ইপিএস করেছিল।
বিডিকম অনলাইন: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৫ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৪৭ পয়সা ইপিএস করেছিল।
আরডি ফুড: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৩৯ পয়সা আয় করেছিল।
কেডিএস এক্সেসরিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৪ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৩৯ পয়সা।
ওরিয়ন ফার্মা: হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১ টাকা ১৯ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১ টাকা ৭২ পয়সা আয় করেছিল।
জেনারেশন নেক্সট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৩ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ০৪ পয়সা আয় করেছিল।
ম্যাকসন্স স্পিনিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৩ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১ টাকা ০১ পয়সা আয় করেছিল।
প্যাসিফিক ডেনিমস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ০৫ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১০ পয়সা আয় করেছিল।
স্কয়ার টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯২ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২ টাকা ৩৮ পয়সা আয় করেছিল।
ইস্টার্ন ক্যাবলস: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৮ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির লোকসান ছিল ১ টাকা ৮১ পয়সা।
জেএমআই হসপিটাল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫২ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ৬৬ পয়সা।
আয় বেড়েছে যেসব কোম্পানির
প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৩৬ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১ টাকা ৫২ পয়সা আয় করেছিল।
ই-জেনারেশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৮ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ৩৭ পয়সা ইপিএস হয়েছিল।
আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩৯ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৩৮ পয়সা আয় করেছিল।
লুব-রেফ বাংলাদেশ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫০ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ৪৯ পয়সা ইপিএস হয়েছিল।
জিবিবি পাওয়ার: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৭ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২৫ পয়সা আয় করেছিল।
মুন্নু এগ্রো: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৯ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি৪৯ পয়সা আয় করেছিল।
সি-পার্ল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ২৩ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৮০ পয়সা আয় করেছিল।
একমি ল্যাবরেটরিজ: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২ টাকা ৫২ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২ টাকা ৪০ পয়সা আয় করেছিল।
সিলকো ফার্মা: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৩ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১৫ পয়সা আয় করেছিল।
সাবমেরিন ক্যাবল: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪ টাকা ৩৭ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৩ টাকা ৬৪ পয়সা আয় করেছিল।
তসরিফা ইন্ডাস্ট্রিজ: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩২ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২৭ পয়সা আয় করেছিল।
স্কয়ার ফার্মা: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৫ টাকা ৭৮ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৫ টাকা ২৪ পয়সা আয় করেছিল।
মেট্রো স্পিনিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪৭ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৪৫ পয়সা আয় করেছিল।
ওরিয়ন ইনফিউশন: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৪০ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২৬ পয়সা আয় করেছিল।
ড্যাফোডিল কম্পিউটার্স: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ১৯ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ইপিএস ছিল ১৮ পয়সা।
এডভেন্ট ফার্মা: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ২৯ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২৮ পয়সা আয় করেছিল।
আইটি কনসালট্যান্ট: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৬৩ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৫০ পয়সা আয় করেছিল।
কোহিনূর কেমিক্যালস: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৩ টাকা ৫৬ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৩ টাকা আয় করেছিল।
যমুনা ওয়েল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি আয় হয়েছে ৯ টাকা ২৯ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ৪ টাকা ৭৬ পয়সা ইপিএস ছিল।
লোকসানে যারা
সায়হাম টেক্সটাইল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ৬২ পয়সা। গত অর্থবছরের একই সময়ে শেয়ার প্রতি আয় (ইপিএস) ছিল ৪১ পয়সা।
সাফকো স্পিনিং: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৭১ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটির ০২ পয়সা আয় হয়েছিল।
ডরিন পাওয়ার: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ২৩ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২ টাকা ০৮ ইপিএস হয়েছিল।
ফার কেমিক্যাল: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১৮ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ১৩ পয়সা লোকসান করেছিল।
এপেক্স ট্যানারি: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ৯৫ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ০৭ পয়সা আয় করেছিল।
খুলনা প্রিন্টিং: চলতি হিসাববছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ০৬ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ৯৬ পয়সা লোকসান করেছিল।
স্টাইলক্রাফট: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২ টাকা ৩৭ পয়সা লোকসান করেছিল।
এস্কয়ার নিট: দ্বিতীয় প্রান্তিকে (অক্টোবর’২২-ডিসেম্বর’২২) কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি লোকসান হয়েছে ১ টাকা ১৬ পয়সা। গত বছর দ্বিতীয় প্রান্তিকে কোম্পানিটি ২ টাকা ৩৭ পয়সা লোকসান করেছিল।